ঈশান ফোন টা রেখে রুম থেকে বেরিয়ে এলো। সুদিপার রুমে এসে দেখলো ও রুমে নেই। বাথরুম থেকে জলের শব্দ আসছে। ঈশান বাথরুমের সামনে এসে দরজায় ঠেলা দিলো। সেটা খুলে যেতেই দেখলো সুদীপা স্নান করছে। ঈশান ঢুকে পড়ল। সাওয়ার এর নিচে দাড়িয়ে সুদীপা স্নান করছিল। চুল গুলো পিঠ বেয়ে কোমর অব্দি লেপ্টে আছে। ঈশান ওর পেছনে দাড়িয়ে ওকে জড়িয়ে ধরলো। সুদিপার নিতম্বের খাঁজে ঈশানের শক্ত লিঙ্গ খোঁচা দিল। সুদীপা একটু চমকে উঠলো। রাগ দেখিয়ে বললো..
ভাই। আর একদম দুষ্টুমি নয়। রাতে চার বার করেছিস। এবার শরীর খারাপ করবে। স্নান করে ভালো ছেলের মত পড়তে বসবি যা। শুধু এসব করলেই হবে?
ঈশান সুদিপার স্তন দুটো টিপতে টিপতে বললো..
তুমি আমায় স্নান করিয়ে দাও।
সুদীপা হেসে বললো..
আচ্ছা বেশ।
সুদীপা ঈশান কে ভালো করে সাবান মাখিয়ে স্নান করিয়ে দিল। ঈশান ও সুদিপার সারা শরীরে ভালো করে সাবান মাখিয়ে দিল। স্নান হলে দুজনে বেরিয়ে এলো বাথরুম থেকে। সুদীপা বললো..
খুব খিদে পেয়েছে। কিছু খেয়ে নিই চল।
দুজনে কিচেনে এসে ব্রেকফাস্ট বানালো। দুটো করে সেদ্ধ ডিম আর বাটার দিয়ে পাউরুটি খেল ওরা। খাওয়া হলে সুদীপা বললো..
ভাই, আমরা কি এভাবে সারাদিন ল্যাংটো হয়েই থাকবো?
ঈশান হেসে বলল..
হুম। কি সমস্যা? আর কে আছে এখানে?
কেও নেই ঠিকই। তবে ল্যাংটো থাকলে তোর বারবার করতে ইচ্ছা করবে।
ঈশান হেসে উঠলো। বলল…
সেতো এবার থেকে তুমি কাপড় পরে থাকলেও ইচ্ছা করবে।
সুদীপা কপট রাগ দেখিয়ে ঈশানের দিকে তাকালো। ঈশান হাসলো শুধু। তারপর আবার বললো..
দিদি, তোমার কাছে অত কনডম কথা থেকে এলো?
মনোজ বাবু এনে দিয়েছিল হসপিটাল থেকে। এক পেটি।
ঈশান একটু কি ভেবে বললো..
মনোজ বাবু কিন্তু জোরে জোরে করত তোমাকে।
সুদীপা হাসলো ঈশানের কথা শুনে। বলল..
হ্যাঁ। উনি একটু জোরেই করতেন। আসলে শুধু শরীরের খিদে তো। তার ওপর পরকীয়া। তাই যতটুকু পেতেন লুটে পুটে নিতেন।
আর কাল তোমার কেমন লেগেছে? আমি কি তোমাকে লুটেছি? ঈশান প্রশ্ন করলো।
সুদীপা বললো…
ওর সাথে তুই তুলনা করিস না। তোর সাথে আমার মনের সম্পর্ক। তাছাড়া মনোজ বাবুর সাথে করার সময় আমি ড্রিংক করে থাকতাম। তোর সাথে কাল আমি যে সুখ পেয়েছি তার কোনো তুলনা নেই। আমি খুব খুব খুশি হয়েছি সোনা।
ঈশান খুশি হয়ে গেলো। চেয়ার ছেড়ে উঠে এলো সুদিপার কাছে। সুদীপা বসেই ছিল। ওর পেছনে দাড়িয়ে নিচু হয়ে ঈশান ওর গলা জড়িয়ে ধরলো। তারপর বললো..
দিদি আবার তোমাকে আদর করতে ইচ্ছা করছে।
সুদীপা হেসে ঈশানের চুলে বিলি কেটে দিয়ে বললো…
বেশ। তবে এটাই আজ শেষ বার। ওকে?
হুম। ঈশান উত্তর দিলো। তারপর ছুটে গিয়ে সুদিপার রুম থেকে একটা কনডমের প্যাকেট নিয়ে এলো।
সুদীপা উঠে হাত দুটো ডাইনিং টেবিলে রেখে পাছা টা উচু করে দাড়ালো। বলল..
আয় সোনা। ঢোকা।
ঈশান কনডম টা লাগিয়ে সুদিপার পেছনে দাড়ালো। লিঙ্গটা ওর যোনিতে লাগিয়ে চাপ দিয়ে ঢুকিয়ে দিলো। তারপর হাত দুটো দিয়ে সুদিপার দুটো স্তন টিপে ধরলো।
সুদীপা ওটাই শেষ বার বলেছিল ঠিকই। তবে অনেকবার বোঝানোর পর ও ঈশান সেটা শোনেনি। দুপুরে খাবার পর একবার রান্না ঘরের মেঝেতে দুজনে মিলিত হলো। সন্ধ্যা বেলায় ঈশানের রুমে একবার মিলিত হলো। রাতে খাবার খাওয়ার পর সুদিপার বিছানায় একবার মিলিত হলো। রাতে সঙ্গম শেষ হলে পর সুদীপা বললো…
আর কতবার করবি সোনা? এত স্ট্যামিনা আসছে কথা থেকে তোর?
ঈশান হাসলো। বললো…
আর না। এবার সত্যি ঘুম পাচ্ছে।
দুজনে বাথরুমে গিয়ে পরিষ্কার হয়ে এলো। এসে বিছানায় লুটিয়ে পড়লো। তারপর একে অপরকে জড়িয়ে ধরে ঘুমের দেশে তলিয়ে গেলো।
KAMU SEDANG MEMBACA
Half Wives
FantasiIts a insect bold story. Read it own your risk. 18+ গল্পটা একজন অজানা লেখকের, আমার ভালো লেগেছে তাই এখানে সংরক্ষণ করে রাখছি।