বাড়ি ফিরে দুজনেই জমা কাপড় খুলে ফ্রেশ হলো। দুজনেই একটু টায়ার্ড। সুদীপা বিছানায় চিৎ হয়ে শুয়ে পড়ল পা দুটো বিছানার নিচে ঝুলিয়ে। ঈশানও ওর পাশে এসে কনুইয়ে ভর দিয়ে আধ শোওয়া হয়ে শুলো। তারপর সুদিপার যোনির লোমের পর আঙ্গুল দিয়ে বিলি কাটতে কাটতে বললো…
থ্যাঙ্ক ইউ সোনা দিদি। আজ যা কিছু করলে তার জন্য।
সুদীপা হেসে বললো…
আমার সোনা ভাই এর জন্যে আমি না করলে কে করবে?
ঈশান খুশি হয়ে সুদিপার ঠোঁটে একটা গভীর চুমু খেল। তারপর বললো…
কিন্তু দিদি, অ্যাবরসন এর ব্যাপার টা কি হবে?
সুদীপা একটু ভাবলো। তারপর বললো…
দেখ একটা সহজ রাস্তা আছে। আমাদের নিজেদের গিয়ে কোনো কিছুর ব্যবস্থা করতে হবে না। তুই ও জানিস সেই রাস্তা টা কি।
ঈশান বুঝলো সুদীপা কি বলছে। একটু ভেবে বললো…
জানি তুমি কি বলছো। কিন্তু তার জন্যে আমাকে এন ডি ম্যাম কে খুশি করতে হবে।
হুম.. ভেবে দেখ কি করবি। এটা হলে আমাদের কোনো ঝামেলা করতে হবেনা। সব কিছু গোপনে হয়ে যাবে। কিন্তু তোর যদি ইচ্ছা না থাকে তাহলে থাক। আমি কাল গিয়ে খোঁজ নেবো।
ঈশান চিন্তায় পড়লো। একটু চুপ করে ভেবে বললো..
না থাক। তোমাকে কোথাও যেতে হবে না। তুমি কত দিন বাড়ির বাইরে যাওনি। হঠাৎ এরকম একটা কাজের জন্য বেরোতে হবে না। আমি এন ডি ম্যাম এর সাথে করতে রাজি। তুমি মনোজ বাবুর সাথে কথা বলো।
সুদীপা খুশি হল। বলল…
বেশ। আমি কথা বলে নিচ্ছি। আর রিয়ার বাবা কেও জানিয়ে দিচ্ছি।
ঈশান বললো…
তবে এই কথা টা আমি রিয়া কেও জানিয়ে দেবো। এরকম কিছু একটা শুরু করার আগে ওকে জানানো দরকার।
সুদীপা মুচকি হাসলো। বলল…
খুব দায়িত্ববান হয়েছিস দেখছি। কিন্তু আমাদের ব্যাপারে রিয়াকে কি বলবি?
বলতে তো হবেই। এবার থেকে তো এক বাড়িতেই থাকবো। আর তোমাকে ছেড়ে থাকা তো আমার পক্ষে সম্ভব না। তোমাকে খুব ভালোবেসে ফেলেছি যে সোনা দিদি।
সুদীপা ঈশান কে নিজের ওপর টেনে নিল দুহাত দিয়ে। ঈশান সুদিপার নরম বুকে বুক লাগিয়ে শুয়ে পড়লো ওর ওপর। সুদীপা বললো..
আমিও তোকে খুব ভালোবেসে ফেলেছি ভাই। তুই ছাড়া আমার আর আছেই বা কে।
ঈশান সুদিপার যোনিপথে মাঝের আঙুল টা ঢুকিয়ে দিয়ে ওর গালে একটা চুমু খেয়ে বললো…
আমি রিয়াকে সব বুঝিয়ে বলবো। ও নিশ্চই বুঝবে।
YOU ARE READING
Half Wives
FantasyIts a insect bold story. Read it own your risk. 18+ গল্পটা একজন অজানা লেখকের, আমার ভালো লেগেছে তাই এখানে সংরক্ষণ করে রাখছি।