Yoongi বেরিয়ে যাওয়ার পর বিছানা থেকে নেমে বাথরুমে ঢুকতেই যাব এমন সময় ফোনটা বেজে উঠলো।
এখন আবার কে ফোন করলো? ফোনটা হাতে নিয়ে দেখি বাবা। ফোন তুলে
আমি:- বাবা, কেমন আছো?
বাবা:- ভালো আছি। তুই কেমন আছিস?
আমি:- ভেবে দেখি নি বাবা!
বাবা:- তোর গলাটা এমন কেন লাগছে? সব ঠিক আছে তো?
আমি একটা দীর্ঘশ্বাস ছেড়ে বাবাকে মিডিয়ার ব্যাপারটা বললাম। কোনো কারণ বশত আমার মন আমার আর Yoongiএর সম্পর্কটা বাবাকে জানানোর অনুমতি দিলো না। ব্যাপারটা skip করে যতটা বলা যায় বললাম।
বাবা:- Are you comfortable with that?
আমি:- জানি না বাবা। কেমন অদ্ভুত লাগছে! আমি কোনদিন এমন attention পাই নি, চাইও নি। কিন্তু একটা production houseএ কাজ করতে গেলে এসব তো সামলাতেই হবে।
বাবা:- যদি তোর অস্বস্তি হয় তুই যেকোনো দিন India ফিরে আসতে পারিস। আর jobএর কথা নিয়ে যদি চিন্তিত থাকিস আমার এখনও এমন ক্ষমতা আছে যে আমি আমার নিজের সন্তানকে দেখেশুনে রাখতে পারি।
আমি(হেসে):- বাবা আমি জানি। আর তুমিও জানো আমি সেটা কোনোদিনও চাইবো না। আমি নিজের পায়ে দাঁড়াতে চাই। নিজে কিছু করে দেখাতে চাই। সেই সুযোগটা আমি korea ফিরে পেয়েছি। আমি এটা কোনো মতেই হাতছাড়া করতে চাই না।
বাবা:- তোর এই জেদটাই আমার সবচেয়ে ভালো লাগে। I feel proud of you both, তোদের দুজনের মতো সন্তান পাওয়া আমার সৌভাগ্য।
আমি:- তোমার মত বাবা পাওয়াও আমার ভাগ্যের ব্যাপার।
বাবা:- আজ ছুটি তো তোর?
আমি:- হ্যাঁ, পরশু থেকে join করবো।
বাবা:- ছুটি enjoy কর। জীবনে অনেক উন্নতি কর। আমি রাখছি।
আমি:- তুমি সাবধানে থেকো। bye
ফোনটা কেটে গেল। আমি কিছুক্ষন ফোনটা হাতে নিয়ে দাঁড়িয়ে রইলাম।
নাহ! এভাবে দাঁড়িয়ে থাকলে হবে না। আমার জন্য কোনোমতেই আমি Yoongiএর ছুটি নষ্ট হতে দিতে পারি না। তোয়ালেটা কাঁধে ফেলে বাথরুমে ঢুকে গেলাম।
YOU ARE READING
শেষ থেকে শুরু
Fanfictionকলেজে পড়া একটি মেয়ের সাথে K pop starএর প্রেমের গল্প এই গল্পে বাঙালিয়ানা, 18+ content এবং কিছু cringy ও অবাস্তব ঘটনা থাকবে। পুরোটাই গল্পের খাতিরে।