author P.O.V.
সমুদ্র সৈকত। পড়ন্ত বিকেল। হালকা বাতাসে তেইয়ের গায়ের ফিরোজা রঙের ফতুয়াটা উড়ছে। আশে পাশে কাকের কা কা শব্দ আর আর সমুদ্রের কান ঝালা পালা করে দেওয়ার শব্দ বাদে আর কোনো শব্দ নেই। হঠাত দেখে এক দিক থেকে এক অদ্ভুত সুন্দর সুবাস আসছে। সেদিকে তাকিয়ে দেখে জাংকুক। সে একটা সাদা রঙের মসলিনের কাওড় নিজের দেহে পেচিয়ে রেখেছে... কাপড়টা অনেকটা পাতলা। এতটাই পাতলা যে নিচে ওর গোলাপি রঙের অন্তর্বাস বোঝা যাচ্ছে। চারিদিকে একবার চোখ বুলিয়ে নেয় তেই। না কেও নেই। অর্থাৎ তার চোখের সামনের এই অপরুপ সৌন্দর্য আর কেও দেখতে পাবেনা।
একটু পরে জাংকুক এসে দাঁড়ায় ঠিক তেই এর সামনে। এরপর থপাস করে সামনে বসে পড়ে ঠিক তার ২ পায়ের মাঝখানের ফাকা জায়গায়। একটা আলত ঢেউ আসে। এসে স্পর্শ করে যায় ওদের শরীরের কিছু অংশ । কিন্তু কি আশ্চর্য। তেই এর খাকি রঙের হাফ প্যান্টটা ভিজলেও জাংকুকের শরীর একদম শুকনা যেন পানি তাকে স্পর্শ না করেই তেইকে স্পর্শ করেছে। রক্তিমা আলোয়ে অন্যরকম লাগে জাংকুককে। তেই এবার কোলে তুলে নেয় সেই ছোট্টো ফুলের মতো শরীর টাকে। জাংকুক চুপ থাকে। তেই এবার নিচের বৃহদ ঠোঁট ২ টোর ভাজে জাংকুকের ঠোঁট ২ টা নিয়ে নেয় এবং আপন মনে সেটার স্বাদ আস্বাদন করতে থাকে। এখন যেন প্রকৃতির অন্য কোনো কিছু খুব বিরক্তিকর লাগে তেইয়ের কাছে। কোলের মধ্যে থাকা জাংকুককে নিয়ে উঠে পড়ে সে। এরপর পাশেই একটা মটেলে গিয়ে উঠে পড়ে তারা। ভাবটা এমন যেন মটেলটা ওর বাবার সম্পত্তি। তারপর জাংকুককে একটি খাটে শুইয়ে দেয় সে এবং আলত হাতে তার পোষাক খুলে ফেলে। সে এখন শুধু তার অন্তর্বাসে। তার ভরাট বুক যেন আহবান করছে তেইকে। এবারটায় সোজা হয়ে বসে। আর প্রশ্ন করে। " তুমি যদি চাও তো আমি থামতে পারি। আমি কি থামব?" মাথা নাড়ায় জাংকুক। বোঝা যায় স্বামির স্পর্শ সে অনেক ভালভাবেই উপভোগ করছে। এবং সে চায়না যে তার স্বামি মাঝ পথে থেমে যাক। এবারটায় হালকা হাসে তেই।
জাংকুককে সম্পুর্ণ উলঙ্গ করবার পর একবার চোখ বুলিয়ে নেয় তার সমস্ত দেহে। তার স্ট্রবেরির মতো ঠোঁট , গোলাপের পাপড়ির মতো চোয়াল, ভরাট বুক, মাখনের মতো স্তন, নরম পেট, অতিকায় ক্ষুদ্র কোমড় আধুলির মত নাভি এরপর... এরপর উরু তারপর তার যোনি পথ। এসব কিছু চেনা তেই এর। তবুও কেমন একটা অচেনা অচেনা ভাব। এরপর সে তার স্ত্রীর দেহের সমস্ত অংশের স্বাদ আস্বাদন করে। তারপর যখন তার দিকে তাকায়। দেখে যে তার বুক অনেক দ্রুত উঠানামা করছে। অর্থাৎ সে জোরে জোরে দম নিচ্ছে এবং দেখে যে সে তার মুখ থেকে গোঙ্গানি যেন বের না হয় তাই বালিশ টা কামড়ে রেখেছে শক্ত করে।
এবার তেই আস্তে করে নিজের দিকে তার বউসোনাকে ফিরায়। এবং বলেঃ" তোমার কণ্ঠের সেই সুধাধ্বনিকে আটকে রেখনা। অনেক দিন বাদে শুনছি আমি এটা। না জানি এরপর আবার কবে শুনতে পাব।" প্রতিবাদ করে না জাংকুক। এবার সে মুখ দিয়ে নিঃশ্বাস নিতে থাকে। এবার তেই নিজের পোষাক খুলে ফেলে। সন্তর্পণে নিজের শিশ্ন জাংকুকের যোনিপথ দিয়ে ঢুকিয়ে দেয়। কোনো প্রকার নিরোধক ব্যাবহারের প্রয়োজন মনে করেনা।
ক্ষাণিক বাদে নিজের বীর্য সে ঠেলে দেয় তার স্ত্রীর দেহের অনেক গভিরে এবং পাশে সটাং হয়ে শুয়ে পড়ে। তারপর যা ঘটল তা ঠিক যে কতটুকু বিশ্বাস যোগ্য তা আমার জানা নেই। জাংকুক এবার তেই এর কোলে উঠে বসে। বিশ্মিত চোখে দেখে তার স্বামির দেহখানি। তারপর ঝুকে পড়ে নাভিটার উপর এবং মুখ হা করে জোরে কামড় দেয় নাভির ঠিক ডান দিকে। তেই এর ব্যাথা পাবার কথা। কিন্তু কিছু মনে হয়না তার। সে একটা সুবাস পাচ্ছে। নিকোটিনের ধোয়া যেমন মানুষকে মাতাল করে তোলে এই সুবাসটাও যেন তাকে মাতাল করে তুলছে।
হঠাত সংবিত ফিরে পায় তেই। বোঝে এতক্ষণ যা হয়েছে সেতা সম্পুর্ণ্টাই নিছক তার স্বপ্ন। দেখে পাশে মোনা নেই। থাকা কথাও নয়। সামনে ওর পরিক্ষা। বাসায় গেছে সে। কিন্তু... কিন্তু সম্পুর্ণ বিছানা জুড়ে তেই এর বীর্য ছিটিয়ে আছে। বোধ হয় স্বপ্নটারই প্রভাব। উঠে গোসল করতে যায় সে। নাভির ডান দিকটা এমন চিনচিন করছে কেন? যে জায়গাটা চিনচিন করছে সেটাতে আন্দাজ মোতাবেক হালকা চাপ দেয় সে। সাথে সাথে তার ইন্দ্রিয় সজাগ হয়ে ওঠে। কারণ সে একটা সুবাস পাচ্ছে সুবাসটা তার অনেক পরিচিত।
নাভি অনেকের কাছে মানুষের জন্মগত ক্ষত ব্যাতিত আর কিছুই নয়। তবে আমার কাছে এটি অনেক গুরুত্বপুর্ণ। এটি এমন একটি জিনিস যার এবং শুধুমাত্র যার ক্ষমতা আছে পৃথিবীর বুকে একজন মানুষের অস্তত্ব টিকিয়ে রাখার। আবার ধরুণ যিনি বলেন নাভি একটি ক্ষত ব্যাতিত আর কিছুই নয় তবে দয়া করে তাকে জিজ্ঞাসা করবেন যে তিনি যখন তার মাতৃ গর্ভে ছিল তখন তিনি খাদ্য , অম্লজান এগুলো পেত কি করে? নাভি ছাড়া কি আর কোনো পন্থা জানা আছে তার??
ups we got JungBOOB
YOU ARE READING
শোধ বোধ
Fanfictionআসসালামুয়ালায়কুম আরেকটা বাংলা তেইকুক ফফ নিয়ে আমি হাজির । এটা অনেক আগের একটা আইডিয়া আমার। এটা ভালো লাগবে কিনা নিশ্চিত না কিন্তু মন্দ হবেনা। আর যেহুতু এটা ছোটো বেলার একটা আইডিয়া সো কোনো অংশ খারাপ লাগলে কমেন্টে জানাবেন প্লিজ । এখানে ২ টা খুন আছে। এক...