পুনশ্চ

57 8 5
                                    


so bro?? owhkay

Oops! This image does not follow our content guidelines. To continue publishing, please remove it or upload a different image.

so bro?? owhkay...


এক দুই  করে করে কেটে গেল প্রায় ৪০ টি বচ্ছর। ঘটেছে বেশ কিছু ঘটনা। যেমন মি কিম আর মিসেস কিম গত হয়েছেন । বৃধ হয়েছেন এই গল্পের নায়ক তথা কিম তেইহিয়াং। কিন্তু সন্তানকে মায়ের ভালবাসা দেওয়ার জন্য কি তিনি আবার বিয়ে করেছেন? উত্তরটা হোলো অনেক সরল ও সহজ। আর তা হচ্ছে না। সে আর বিয়ে করেনি। ঐযে তার মা বলেনা, মা আর স্ত্রীর পরে কেও নিঃশ্বার্থ ভাবে ভালোবাসেনা। তাই তেইহিয়াং চায়নি নিজের পুত্রকে জেনেশুনে কোনো  তৃতীয় নারীর হাতে তুলে দিতে। 

মিনজির বিয়ে হয়েছে আজ প্রায় ২০ বছর। তার ঘরে আছে ২ পুত্র সন্তান আর ৩ কন্যা সন্তান। তার বড় সন্তান মেয়ে। নাম কিম জেওনগুক। নামটা শুনা শুনা লাগছে তাই না? হ্যা, তার দাদীর নামের সাথে তার নাম মিলিয়েই রাখা হয়েছে। কারণ?  আচ্ছা বলছি। জেওনগুক দেখতে একেবারে জাংকুকের মতোন। শুধু চেহারা একই হলে নাহয় এক কথা ছিল। কিন্তু তাদের বৈশিষ্ট্য ও চরিত্রও একই। সদ্যজন্মা নাত্নীকে দেখে তেইহিয়াং এর মুখ থেকে শুধু একটাই কথা বের হয়েছে। আর তা হোলো "জাংকুক" এখন হুবহু দাদীর নাম রাখতে চায়নি মিনজি। তাই অল্প একটু পালটে নাম রাখা হয়েছে কিম জেওনগুক। 

ছোটোবেলা থেকে দাদার সাথে জেওনগুকের সম্পর্ক ছিল অন্যদের থেকে একটু বেশি। জেওনগুকের ভালবাসাটা ছিল নিছক দাদা নাত্নী ভালবাসা। কিন্তু তেইহিয়াং? সে কি তার বুকের পৃষ্ঠে ঠিক তার হৃদযন্ত্রের উপরে হাত রেখে বলতে পারবে যে জেওনগুককে দেখে তার প্রিয়তমের কথা মনে পড়েনি? 


যাই হোক দিন কেটে যায়। তেইহিয়াং এর বয়স ৬০ পার হয়, সে অবসর গ্রহণ করে। জীবণের শেষ সময়টা অন্যের চোখে বেশ একটা একঘেয়েমি মত। রোজ সকালে ওঠা, এরপরে গাছে পানি দেওয়া, জেওনগুক স্কুলে গেলে চার্চে যাওয়া, বিকালে জাংকুকের সাথে দেখা করতে যাওয়া আর রাত্রে বাসায় এসে জেওনগুকের সাথে, না মানে সবার সাথে সময় কাটানো। নিজেকে কখনোই একজন paedophile হিসেবে চিন্তা করেনি তেইহিয়াং এমনকি চিন্তা করতেও চায়না সে। তাই , যখনই জেওনগুককে দেখে জাংকুকের পুনর্জন্ম মনে হতো ঠিক তখনই নিজের বাম হাতের অণামিকা আঙ্গুলের দিকে একবার তাকাতো আর স্মরণ করত তার প্রয়াত স্ত্রীকে। 


সব কিছু ঠিকই ছিল কিন্তু জেওনগুকের ১৬তম জন্মদিনের ১ সপ্তাহ আগে ঘটে এক কষ্টকর ঘটনা। সুদির্ঘ ৩৩ বছরের বিপত্নিক দশা থেকে নিজেকে ইস্তফা দেয় তেইহিয়াং। 

guess what did Taehyung do to get rid of his widower life. the reason will be revealed in next episode. till then stay tuned. and TBH I did not feel like updating, but today I noticed that I last updated almost  4 months ago and I was genuinely feeling guilty. and I promised that I would upload as soon as I get chance to any public university.. so yah... but the battel has not finished yet. maybe 41 days more and after that I will be hopefully free and then I will try to write many more stories and I will try to explore more genres and I hope my fellow readers will support me.. lob ya.. 

(❁'◡'❁)

শোধ বোধWhere stories live. Discover now