now the question arises why I chose this back ground.. well Kim Taehyung gifted us and he is too precious to be said no.
মেঘে মেঘে কখন বেলা কেটে গেছে টের পায়নি কেও। সেদিন বিকালে অন্য সবার সাথে জনাব কিম তেইহিয়াং ও বসে ছিল বাড়ির সামনের ছোটো বাগান মতো জায়গাটায়।
শেষ বিকেল,
শীতকাল না হওয়া সত্ত্বেও একে দুইয়ে তুষার পরছে। হঠাত তুষার দেখে বাড়ির বর্তমান কর্তা সকলকে বাড়ির ভিতরে ঢুকতে বলেন। সবাই ঢুকলেও ঢোকেনা ২ জন। কিম তেইহিয়াং আর কিম জেওনগুক। তেইহিয়াং এর গায়ে হাত দিয়ে দেখে তার শরির টা কেমন অশাড় হয়ে এসেছে। ভয় পায় মিনজি। "বাবা" বলে চিতকার করে ঊঠে। এতে কেও কিছুই না বললেও ব্যাপারটা পছন্দ করেনা জেওনগুক। সে রেগে গিয়ে বলে," বাবা যে ঘুমাচ্ছে তা কি দেখা যাচ্ছেনা? তার ঘুমের ব্যাঘাত না ঘটীয়ে কি ভাল্লাগছেনা?" অবাক হয় সবাই ব্যাপারটা কি।
সেদিনের পর থেকে তেইহিয়াং এর নিঃসাড় দেহে আর কোনো বল আসেনি। ইহলোক ইস্তফা দিয়ে পরলোক গমন করে সে। সেদিন ঠান্ডা রাত তার উপরে মৃত শক্ত হয়ে যাওয়া লাশের উপরে সবাই শুধু শীতলতা অনুভব করলেও একজন শুধু উষ্ণতা অনুভব করেছিল। কাছের মানুষকে একেবারে পাশে পেলে যেমনটা মনে হয় ঠিক তেমনটা।
এক সপ্তাহ পরে জেওনগুকের ১৬ তম জন্মদিন আসে। জাংকুকের মত জেওনগুকও নিজের জন্মদিনে অনেক excited হয়ে যায়। কিন্তু কোথাও পাওয়া যায়না তাকে। অনেক খুজে খুজে শেষে পাওয়া গেল গোরস্তানে। তেইহিয়াং এর জাংকুকের কবরের মাঝে বসে কান্না করছে সে। সবাই ভাবে ভালবাসার দাদা কে ছাড়া প্রথম জন্মদিন মেনে নিতে পারেনি সে। তাও আবার ১ সপ্তাহ আগেই কিনা দাদা মারা গেছেন। আসলেই কি তাই?
কি মনে হয়? জেওনগুক কেন গোরস্তানে বসে ছিল? যাই হোক আমি এখন চেষ্টা করব regularly upload করার। at least on-going story গুলা শেষ না করে break নিবনা। সাথেই থাকো সবাই। আর বেশি বেশি ভোট করো। কমেন্ট করো। দেখা হচ্ছে পরের পর্বে।
YOU ARE READING
শোধ বোধ
Fanfictionআসসালামুয়ালায়কুম আরেকটা বাংলা তেইকুক ফফ নিয়ে আমি হাজির । এটা অনেক আগের একটা আইডিয়া আমার। এটা ভালো লাগবে কিনা নিশ্চিত না কিন্তু মন্দ হবেনা। আর যেহুতু এটা ছোটো বেলার একটা আইডিয়া সো কোনো অংশ খারাপ লাগলে কমেন্টে জানাবেন প্লিজ । এখানে ২ টা খুন আছে। এক...