হঠাত যদি

56 8 3
                                    


ভাবসিলাম এই এপিসোডটা অনেক সিরিয়াস হবে। আর আমি ব্যাক গ্রাউন্ডের জন্য পিন্টেরেস্টে ঢুকলার আর নামজুনের এই ছবিটা আমার সামনে আসল। আমার দেখে সেই মজা লাগসে। তাই ভাবলাম তোমাদেরও একটু দেখাই 

ভাবসিলাম এই এপিসোডটা অনেক সিরিয়াস হবে। আর আমি ব্যাক গ্রাউন্ডের জন্য পিন্টেরেস্টে ঢুকলার আর নামজুনের এই ছবিটা আমার সামনে আসল। আমার দেখে সেই মজা লাগসে। তাই ভাবলাম তোমাদেরও একটু দেখাই 

Oops! Bu görüntü içerik kurallarımıza uymuyor. Yayımlamaya devam etmek için görüntüyü kaldırmayı ya da başka bir görüntü yüklemeyi deneyin.

যাই হোক গল্পে ফিরি।






মিসেস কিম ঠিক করেছিলেন কাওকে এই লাশ সম্পর্কে কিছু বলবেনা। এভাবে শাস্তি দেওয়ার মাঝে এক মজা আছে। মা হয়ে তিনি অনেক গর্ববোধ করছিলেন। কিন্তু বাধ সাধল এই মামাবাবু। মেয়ের খোজ না পেয়ে হাউমাউ করে কান্তে লাগে সে। একবার মিসেস কিম ভাবে যদি এই লোককেও এভাবেই শটকে দেওয়া যেত মন্দ হত না। পরে মালি একদিন গ্যারেজ থেকে বের করে আনে সেই অর্ধ পচা লাশ। গায়ে কোনো বস্ত্র নেই। রক্তও শুকিয়ে গেছে। হাড় বেরিয়ে গেছে কোনো কোনো জায়গায়।  কোনো শেয়াল কুকুরেও মুখ ফিরিয়ে নেবে এমন অবস্থা। কিন্তু ভাই ভাবির সামনে নিজের ২য় সত্ত্বার কথা তো আর প্রকাশ করা যায়না তাইনা? তাই সবার সাথে বসে কাদেন তিনি। কিন্তু কেও জানেওনা এবং বোঝেওনা যে এটা কষটের কান্না নাকি আনন্দের কান্না। কোনো কোনো সময়ে অভিনয়টাও অনেক জরুরি তাই নয় কি?



যাই হোক পার হয়ে যায় আরো কিছু দিন। মোনালিসার সতকার হয়ে গেছে একজন পুলিশের সহধর্মিনীর মতো করেই। সম্পুর্ণ রাষ্ট্রিয় সম্মানে সম্মানিত করে তার সতকার হয়। 

মেয়েকে হারানোর পর মোনালিসার বাবা মা কেমন যেন হয়ে গেছে। পুলিশ এখোনো খুজছে মোনালিসার মৃত্যুর পিছনে দায়ী কে। কিন্তু কি আশ্চর্য কোনো চিহ্ন নেই। যেন মেয়েটি নিজেই নিজের গায়ে ছোড়া চাবুক মেরে নিজেই নিজেকে ঘায়েল করেছে। 


টানা মাস ২ খোজা খুজি করে যখন কোনো ক্লু পাওয়া যায়নি তখন হেড কোয়ার্টার থেকে কেস ক্লোজ করে দেওয়া হয়েছে। আর এখনো খোজ করা হচ্ছে অফিসার কিমকে। প্রায় ৫ মাস হতে চলেছে সে নিখোজ। 


শোধ বোধHikayelerin yaşadığı yer. Şimdi keşfedin