part - 20

245 9 2
                                    

20/"উফফ কি হট.. "
"কি তরকারি ? "
"না তুই .."
এই বলে অভীক মৃদু হাসে।
অভীকের কথা শুনে মেঘলা একটা ভ্রু তুলে তাকায় ওর দিকে ।  দুজনের অভীক খাওয়া দাওয়া সেরে ভালো ছেলের মত রান্নাঘরে থালা ধুয়ে রেখে রুমে  চলে যায় ।
মেঘলা  টেবিল মুছে , হাত মুখ ধুয়ে ঘরে এসে দেখে অভীক নেই ।
মেঘলা মনে মনে বলে "খেয়ে দেয়ে তো ঘরেই ঢুকলো । কোথায় গেলো ? "
মেঘলা একটু এগোতেই অভীক দরজার পেছন থেকে বেরিয়ে মেঘলাকে দেওয়ালের সাথে চেপে ধরে । অভীক মেঘলার হাতদুটো দেওয়ালের সাথে চেপে ধরে ওর কপালে কপাল ঠেকিয়ে দাঁড়ায় । মেঘলা অবাক হয়ে বলে "কোথায় লুকিয়ে  ছিলে তুমি ।  "
অভীক জোরে জোরে নিশ্বাস নিতে নিতে বলে "দরজার পেছনে । "
মেঘলা অভীকের গলা জড়িয়ে ধরে বলে "তুমি কি বাচ্চা ? লুকোচুরি খেলছ ...  "
অভীক বাচ্চাদের মত বলে "অত কিছু জানিনা , আমি জাস্ট এক্ষনি তোকে চাই ... "
এই বলে অভীক মেঘলার গলায় মুখ ডুবিয়ে দেয় । মেঘলা এটার জন্য প্রস্তুত ছিল না । ও বলে "আরে আরে... আমাকে এক মিনিট দাও ... একটা কাজ বাকি করে নিই ... "
অভীক ওর গলা থেকে মুখ তুলে বলে "কোনো কাজ নয় এখন । কাল আমি বেরিয়ে যাওয়ার পরে যত খুশি কাজ করিস ... "
এই বলে অভীক মেঘলার ঠোঁটে ঠোঁট ডুবিয়ে দেয় । অত্যন্ত স্মুথলি স্মূচ করতে থাকে । মেঘলা আর বাধা দিতে পারেনা । অভীক ডাকে নিজেও দুর্বল হয়ে পড়ে । অভীক মেঘলার নিচের ঠোঁটটি আর জিভকে নিজর মুখের মধ্যে নিয়ে চুষতে চুষতে মেঘলাকে কোলে তুলে নেয় । মেঘলা চুম্বনরত অবস্থাতেই অভীকের গলা জড়িয়ে ধরে অভীকের কোমরে নিজের পা দুটোকে জড়িয়ে নেয় । অভীককে এতটা ওয়াইল্ড কখনো মনে হয়নি মেঘলার । অভীক যেনো অন্য ঘোরে রয়েছে । মেঘলার জিভটাকে নিজর মুখের মধ্যে নিয়ে চুষতে চুষতেই অভীক মেঘলাকে কোলে করে বিছানায় নিয়ে এসে ফেলে ওর ওপরে নিজেও শুয়ে চুম্বন বিরতিহীন রাখে । দীর্ঘক্ষণ পরে দুজনের নিশ্বাসের ঘাটতি মনে হলে অভীক মেঘলার ঠোঁট ছেড়ে দেয় । মেঘলা অভীকের চোখের দিকে তাকায় । অভীক এর ঠোঁটে হাসি । মেঘলার ফুলে যাওয়া ঠোঁট গুলোতে আরেকবার আলতো চুম্বন করে ঘোর লাগা কণ্ঠে বলে "আজ সামলাতে পারবি তো আমায় ? "
উত্তরে মেঘলা মৃদু হাসে । অভীক হেসে আবার মেঘলার ঠোঁটে ঠোঁট মিলিয়ে দেয় । মেঘলার হাতের আঙ্গুলের ফাঁকে  নিজের আঙ্গুল ঢুকিয়ে হাতদুটোকে বিছানার  সাথে চেপে ধরে ।
অভীক মেঘলার ঠোঁট থেকে নেমে মেঘলার গলায় মুখ ডোবায় । মেঘলার হাত ছেড়ে দিতেই মেঘলা অভীকের মাথার চুলের মধ্যে আঙ্গুল ডোবায়, এবং সেগুলিকে হালকা করে চেপে ধরে । অভীক ছোট ছোট চুম্বন আর জিভ দিয়ে লেহন করতে থাকে মেঘলার গলায় আর বুকে । এই সুখের জোয়ারে ভাসতে ভাসতেও মেঘলার মাথার মধ্যে একটা প্রশ্ন ঘুরছে "কাল থেকে কি করে থাকবো আমি অভী... "
মেঘলার পরনে ছিল ওভার সাইজ টি শার্ট শর্ট স্কার্ট । অভীক মেঘলার গলায় চুম্বন করতে করতে  হাত দিয়ে মেঘলার টিশার্ট ওপরে তুলতে থাকে । নিজে মেঘলার ওপর থেকে সরে গিয়ে টি শার্ট টি মেঘলার শরীর থেকে আলাদা করে দেয় । অভীকের সামনে ভেসে ওঠে  লাল অন্তর্বাস আর কালো স্কার্ট আবৃত মেঘলার ফর্সা নিখুঁত শারীরিক গঠন । মেঘলার একটা পা বিছানায়  সোজা করে রাখা আরেকটি পা ভাঁজ করে  সেই পায়ের পাতাটি বিছানার ওপরে । মেঘলা স্থির দৃষ্টিতে অভীকের দিকে তাকিয়ে আছে । আর অভীক নেশাতুর চাহনিতে  মেঘলার লাল অন্তর্বাসে আবৃত বক্ষযুগলের দিকে । অভীক নিজের শরীর থেকে টি শার্ট আলাদা করে দিয়ে মেঘলার মেদহীন পেটে মুখ ডুবিয়ে দেয় । মেঘলা অভীকের মাথাটা চেপে ধরে । অভীক নিজের হাত দুটি মেঘলার অন্তর্বাসের ওপর দিয়েই তার বক্ষযুগলের ওপরে বোলাতে থাকে । উত্তেজনায় মেঘলার শরীর বেঁকে আসছে । অভীক মেঘলার নাভির চারপাশে জিভ দিয়ে লেহন করতে করতে ওপরে উঠেতে থাকে । অভীক মেঘলার বক্ষ বিভাজিকা মুখ ডুবিয়ে দিতেই মেঘলার মুখ দিয়ে মৃদু শীৎকার বেরিয়ে আসতে থাকে । অভীক অন্তর্বাসের ওপর দিয়ে মেঘলার বক্ষযুগলের ওপরে চাপ দিতে এবং সেগুলোকে নিষ্পেষণ করতে থাকে । মেঘলার মৃদু শীৎকার সারা ঘরময় ছড়িয়ে পড়েছে । অভীক সেগুলোকে চাপতে চাপতে সেক্সী ভয়েসে বলে "I just love them...  they are very tasty"
অভীক আর থাকতে না পেরে অন্তর্বাসটিকেও মেঘলার শরীর থেকে আলাদা করে দেয় । দিনের আলোয় অভীকের সামনে জ্বলজ্বল করছে মেঘলার ধবধবে ফর্সা অনাবৃত দুটি স্তন এবং তারওপরে  ফুলের মতন জেগে থাকা স্তনবৃন্ত গুলি । সেগুলির দিকে তাকিয়ে অভীক ঘোর লাগা কণ্ঠে বলে ওঠে "উফফ..... How attractive... "
এই অভীক একটি স্তনবৃন্তকে  মুখের মধ্যে নিয়ে আওয়াজ করতে থাকে "উমমম... "।অন্যটিকে হাত দিয়ে নিষ্পেষণ করতে থাকে, এবং হাতের বুড়ো আঙুল ও তর্জনী দিয়ে বৃন্ত টিকে টিপতে থাকে । উত্তেজনায় মেঘলার মুখ দিয়ে মৃদু শীৎকার "আহহহহ অভী" বেরোতে থাকে । অভীক স্তনবৃন্তটাকে মুখ থেকে বের করে মেঘলার স্তনটিকে জিভ দিয়ে লেহন করতে করতে এবং জিভটাকে বৃন্তের চারপাশে ঘোরাতে থাকে । অপর পাশেরটিকেও একইরকম ভাবে করতে থাকে । অভীকের উত্তেজনা যখন শিখরে পৌঁছেছে তখন
অভীক থাকতে না পেরে মেঘলার একটি  স্তনকে দুইহাতে ধরে নিজের মুখে ঢোকানোর চেষ্টা করে ।  কিন্তু মেঘলার বক্ষযুগল পরিপুষ্ট হওয়ার কারণে পুরোটা মুখের মধ্যে নিতে সক্ষম হয়না । ফাইল  যতটুকু সম্ভব সেইটুকুকেই  মুখের মধ্যে নিয়ে জোরকদমে চুষতে থাকে এবং আওয়াজ করতে থাকে এবং অন্যটিকে হাত দিয়ে মর্দন করতে থাকে ।  মেঘলার মুখ দিয়ে ক্রমে শিৎকার বেরিয়ে আসছে । একটি ছেড়ে অন্যটিতেও একই প্রক্রিয়ায় চালাতে থাকে অভীক । মেঘলা উত্তেজনার কারণে বারবার অভীকের মাথাটাকে নিজের বুকের সাথে মিশিয়ে দিতে চাইছে । বেশ খানিকক্ষণ ধরে প্রেয়সীর বক্ষযুগলের ওপরে নিজের রাজত্ব চালানোর পরে  এবং ফর্সা বক্ষযুগলকে  লালবর্ণ করে দেওয়ার পরে  ।অভীক ওপরে উঠে এসে মেঘলার কপাল থেকে চুম্বন করতে শুরু করে তারপরে নাকে , ঠোঁটে , গলায় , দুটি স্তনের মধ্যবর্তী স্থান থেকে চুম্বন করতে করতে পেট থেকে নাভিতে , নাভি থেকে আরেকটু নিচে নামলে মেঘলার স্কার্ট বাধা সৃষ্টি করে । অভীক দেরি না করে  এক বারেই মেঘলার স্কার্ট আর অন্তর্বাস খুলে ফ্লোরে ফেলে দেয় । নিজে মেঘলার দুই পায়ের মাঝে হাটুগেড়ে বসে দুই হাতে মেঘলার দুই উরু ফাঁক করে মেঘলার নিম্নাঙ্গে মুখ ডুবিয়ে দেয় । মেঘলা "আহহহ "  করে তীব্র শীৎকার করে ওঠে, এবং অভীকের মাথাটাকে আরো চেপে ধরে । অভীক নিজের হাতের দুটি আঙ্গুল মেঘলার মুখের মধ্যে পুরে দেয় । উত্তেজনায় মেঘলা অভীকের আঙ্গুল গুলিকে চুষতে থেকে । এদিকে অভীক মেঘলার নিম্নাঙ্গে চোষন ক্রিয়া শুরু করে দিয়েছে , মাঝে  মাঝে নিজের জিভটিকে ঠেলে ঢোকানোর চেষ্টা করছে মেঘলার লুক্কায়িত খনিতে । উত্তেজনায় মেঘলার উরু দুটি জমে আসতে চাইলেও অভীক  বারবার  সেগুলিকে  এক  হাত দিয়ে সরিয়ে দিচ্ছে  এবং অন্য হাতটিকে মেঘলার মুখের মধ্যে পুরে রেখেছে । এবং নিজের জীভটিকে মেঘলার গোপনাঙ্গের গভীর খনির মুখে ওপর নীচ করছে এবং মাঝে মাঝে আলতো  করে মুহূর্তের জন্য ভেতরে  ঢোকানোর চেষ্টা করছে । মেঘলার পিঠ বারবার  ধনুকের মত বেঁকে বিছানা থেকে সামান্য  ওপরে উঠে আবার নিচে নেমে যাচ্ছে।

প্রেমিকা Where stories live. Discover now