Part - 33

173 7 1
                                    

33
মেঘলার পীঠটা নিজের বুকে ঠেকিয়ে মেঘলার কোমর জড়িয়ে শুয়ে আছে অভীক । এক এক বার মাথাটা একটু করে উঠিয়ে দেখ্ছে মেঘলা ঘুমিয়েছে কিনা । অভীক আবার উঠতে দেখতে গেলে মেঘলা বলে" বারবার  উঠে দেখার দরকার নেই,আমি ঘুমিয়ে যাবো তুমিও ঘুমিয়ে যাও ।" অভীক মৃদু হেসে মেঘলার দিকে আরেকটু এগিয়ে গিয়ে ওকে আরেকটু ভালো করে জড়িয়ে মেঘলার কাঁধে মুখ ডুবিয়ে ঘুমানোর চেষ্টা করে। আর হাতটা মেঘলার পেটে আলতো করে বোলাতে থাকে মেঘলা দেওয়ালের দিকে তাকিয়ে মনে মনে বলে "জানিনা অঞ্জনা আজ কি করছে ... মেয়েটা যেনো ভালো থাকে।"
দীর্ঘ চুম্ব্নে দমবন্ধ হয়ে আসছে অঞ্জনার বুকের ওপর থেকে সুজয় কে ঠেলে সরিয়ে উঠে বসে জোরে জোরে শ্বাস নেয় । সুজয় হতবাক হয়ে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকার পরে উঠে অঞ্জনাকে পেছন থেকে জড়িয়ে ধরে ওর কাঁধে মুখ গুজে দেয় । অঞ্জনা হাঁপাতে হাঁপাতে বলে " সুজয় আমাকে কয়েক সেকেন্ড টাইম দাও প্লিজ..." সুজয় ঘোর লাগা কণ্ঠে বলে " আর কিসের সময় চাই সোনা । আমি তো পাগল হয়ে যাচ্ছি তোমার, তোমাকে বুঝি এখনও পাগল করতে পারিনি , চিন্তা করো না তুমিও পাগল হয়ে যাবে এবার , আমি আর থামতে পারছি না ।"এই বলে পেছন থেকে অঞ্জনাকে জড়িয়ে ধরে জামার ওপর দিয়েই অঞ্জনার নরম বক্ষযুগলকে চেপে ধরে অঞ্জনার কাঁধে পাগলের মত চুম্বন করতে থাকে । সুজয় এতটা জোরে চেপে ধরে যে ব্যথায় অঞ্জনা আর্তনাদ করে ওঠে । সুজয় একই রকম নেশাতুর কণ্ঠে বলে " এই টুকুতে চিৎকার করলে হবে বেবি । তুমি তো আমায় ভালোবাসো বলো, আমার জন্য এইটুকু সহ্য করতে পারবেনা It's not pain babe, It's pleasure ..." অঞ্জনা উত্তেজনায় সুজ্য়ের উরু খামচে ধরে । সুজয় দু হাতে ইচ্ছে মত অঞ্জনার বক্ষযুগলকে নিষ্পেষণ করতে ব্যস্ত । আর তার সাথে সাথে অঞ্জনার কাঁধে নিজের জিভের ঠোঁটের ছোঁয়া দিতে ব্যস্ত  মাঝে মাঝে দাঁতের ছাপও পড়ছে । সুজয় অঞ্জনাকে নিজের দিকে ঘুড়িয়ে ওর জামাটা খুলে দেয় । সুজ্য়ের সামনে এখন অন্তর্বাসে ঢাকা অর্ধনগ্ন অঞ্জনার শরীর , সুজয় কামাতুর দৃষ্টিতে তাকিয়ে এক ঝটকায় অন্তর্বাসটিকে ও খুলে ফেলে । ক্ষুধার্ত সিংহের ন্যায় ও তাকিয়ে থাকে অঞ্জনার নগ্ন  শরীরের দিকে, ঘন ঘন নিশ্বাসের কারনে অঞ্জনার নগ্ন বুকের ওঠা নামা সুজয় চোখ দিয়েই গিলে খায় । অঞ্জনার কোমর ধরে ওর ঠোঁটে ঠোঁট মিলিয়ে দিয়ে নিচের ঠোঁটটা কামড়ে ধরে ।অঞ্জনার উন্মুক্ত বুক মিলে যায় সুজ্য়ের বুকে , সুজয় আরো ওকে চেপে ধরে ওর ঠোঁটে ঠোঁট জোড়াকে চুষতে থাকে । অঞ্জনার  শরিল কাঁপছে । সুজয় ওর ঠোঁট থেকে নেমে গলায় মুখ ডুবিয়ে দিয়েছে । সুজ্য়ের দাঁতের ছাপ অঞ্জনা অনুভব করতে পারছে ।
অঞ্জনা কে বিছানার ওপরে ফেলে দিয়ে সুজয় নিজের প্যান্ট টা খুলে ফেলে । অঞ্জ্নার শরীরের দুইপাশে দুটো হাঁটু রেখে অঞ্জনার উন্মুক্ত স্তনযুগলকে দুই হাতে চেপে ধরে ," আহ্হ্হ" করে ব্যথায় চিৎকার করে ওঠে অঞ্জনা । সুজয় পাগলের মত চাপছে । অঞ্জনা ঠোঁট চেপে নিজেকে কন্ট্রোল করছে । সুজয় পাগলের মত নিষ্পেষণ  করছে আর বলছে " আহ্হ বেবি , কি নরম একেবারে তুলোর মত ..." 
মন ভরে নিষ্পেষণ করার পরে অঞ্জনার দুটো হাত্কে দুই দিকে ধরে উন্মাদের মত চুষতে এবং জিভ দিয়ে চাটতে থাকে । এতদূর অবধি ঠিক ছিল কিন্তু সুজয় ওর সব বাধা অতিক্রম করে দাঁত দিয়ে চেপে ধরে অঞ্জনার বাম দিকের স্তন , আর ডান দিকের স্তনটি কে নিজের হাত দিয়ে শক্ত করে চেপে ধরে  আছে, তীব্র যন্ত্রণায় ছটফট করছিল অঞ্জনা, সুজয় ওর স্তনকে মুক্ত করে দিতেই ওর একটু আরাম বোধ হয়, কয়েক সেকেন্ডের মধ্যেই সুজয় অপর স্তনটিকে কামড়ে ধরে আর চুষতে থাকে। অঞ্জনা আবার যন্ত্রণায় কাকিযে ওঠে , শরীর ঘেমে গিয়েছে, নিজেকে সামলাতে সুজ্য়ের চুল খামচে ধরে প্রাণপণ । চোখের কোনা দিয়ে জল বেরিয়ে এসেছে, হাঁপাতে হাঁপাতে বলে " আমার ব্যথা লাগছে সুজয়...খুব ব্যথা লাগছে ।"
সুজয় তবুও থেমে থাকে না । হিংস্র পশুর মত অঞ্জনার শরিরের নরম অংশ টিকে মুখের মধ্যে নিয়ে চুষতে এবং চাটতে থাকে। কতবার যে কামড়ও বসিয়ে দিয়েছে তার হিসেব নেই ।তখন মধ্যরাত , মেঘলার চোখে এখনো ঘুম নেই ক্লান্ত অভীক ঘুমিয়ে পড়েছে । সকালে আবার অফিস আছে ওর । অভীক এর ঘুম ভেঙে যাবে ভেবে মেঘলা আর উজ্জ্বল লাইটটা  জ্বালায় না। নাইট বালব এর আলতেই উঠে পা টিপে টিপে বাথরুমে যায়। চেঞ্জ করতে হবে ওকে , না হলে বিছানায় দাগ লেগে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে, মেঘলা বাথরুমে থেকে ফিরে আবার চাদরের ভেতরে ঢুকে পড়তেই অভীক ঘুমের ঘোরেই ওকে জাপটে ধরে । অবচেতন অবস্থাতেও অভীকের হাত জামার ভেতর দিয়ে ঠিক জায়গা করে নেয় মেঘলার বক্ষযুগলের মধ্যবর্তী স্থানে । মেঘলা মৃদু হেসে ঘুমন্ত অভিকের ঠোঁটে ঠোঁট ছুঁয়ে ওর মাথার চুল গুলো এলোমেলো করে দিয়ে বলে " তোমাকে পাওয়ার জন্য আমি সারা দুনিয়াকে হারাতে রাজি। "
সুজ্য়ের জিভ বিচরণ করছে অঞ্জনার সারা শরীরে । অঞ্জনা উত্তেজনায় বিছানার চাদর খমচে ধরেছে । অঞ্জনার পিঠে , বুকে , পেটে, কোমরে এমন কোনো জায়গা নেই যেখানে সুজয় তার জিভ স্পর্শ করেনি । সুজয় ওর পায়ের দিকে গিয়ে পায়ের পাতা থেকে চুম্বন করতে করতে ওপরে উঠে আসে। অঞ্জনার মুখ দিয়ে তীব্র শীৎকার বেরিয়ে আসে । হাত দিয়ে বিছানার চাদর খামছে  ধরে । সুজয় অঞ্জনার পা দুটোকে নিজের কাঁধে তুলে অঞ্জনার নিম্নাঙ্গ চুষতে থাকে , এবং তার মধ্যে নিজের জিভটা প্রবেশ করানোর চেষ্টা করে। অঞ্জনার শরীর টা বেকে আসছে । সুজয় নিজের ঠোঁট দিয়ে ওই জায়গাটাকে চেপে ধরতেই অঞ্জনা "আহ্হ্হ" করে শীৎকার করে ওঠে । সুজয় নিজের জিভ্টা অঞ্জনার নিম্নাঙ্গে প্রবেশ পথে ঠেকিয়ে জোরে জোরে নাড়াতে থাকে , উত্তেজনায় অঞ্জনা নড়ে উঠলে সুজ্য়ের দাঁতের খোঁচা লাগে অঞ্জনার স্পর্শকাতর সেনসিটিভ স্থানে অঞ্জনা কাকিয়ে ওঠে " আহ্হ...সুজয় তোমার দাঁত ..." সুজয় কোনো কর্ণপাত না করে নিজে কাজ করতে থাকে জ্বালা অনুভব হতে থাকে অঞ্জনার , দীর্ঘক্ষণ অঞ্জ্নার নিন্মাঙ্গে চোষন ক্রিয়া চালানোর পরে সুজয় উঠে এসে নেশাত্তুর কণ্ঠে বলে " এবার তোমার পালা, আমাকে পাগল করতে হবে তোমায় , শুরু করে দাও ।"  অঞ্জনা নার্ভাস হয়ে বলে "আমি কি করবো ?" সুজয় কামুক স্বরে বলে " শুরু তো করো জান আমি বলে দিচ্ছি ।" সুজয় বিছানায় চিৎ হয়ে শুয়ে পড়ে । অঞ্জনা দুদিকে পা ছড়িয়ে ওর কোমরের ওপর বসে ওর গলায় বুকে চুম্বন করতে শুরু করে অঞ্জনার খোলা চুল সুজয় খামচে ধরে । অঞ্জনার ব্যথা লাগে , কিন্তু ও কিছু বলতে পারে না । সুজয় ঘোর লাগা কণ্ঠে বলে " স্পিড বাড়াও বেবি, এই ভাবে আমি নেতিয়ে পড়বো তো ।" অঞ্জনা সুজ্য়ের গলায় বুকে চুম্বন করতে করতে নীচে নেমে আসতে থাকে । সুজ্য়ের কথা মত ওর অন্তর্বাসটি খুলে দেয় । অঞ্জনার সামনে সোজা হয়ে দাঁড়িয়ে আছে সুজ্য়ের শক্ত হয়ে আসা পুরুষাঙ্গটি । সুজয় তির্যক হেসে বলে " সাব্বাস... এবার আমার ওটা কে মুখে নাও... অঞ্জনা অবাক হয়ে বলে " কি ???"
সুজয় বলে " আরে ডালিং ওটা চুষতে হবে তোমায় , তাহলে তো তুমিও মজা পাবে আর আমিও পাবো। ট্রাস্ট মি..."
অঞ্জনার গা গুলিয়ে আসে । দু তিনবার ওয়াক ও ওঠে ,সুজয় বিরক্ত হয়ে বলে " আরে বা* তাড়াতাড়ি করো নাহলে সব বেরিয়ে গেলে আসল কাজটায় হবে না ।" সুজ্য়ের এমন আচরণে অঞ্জনা ভ্রু কুঞ্চিত করে ওর দিকে তাকাতেই সুজয় বুঝতে পারে এই মুহূর্তে অঞ্জনা যদি রেগে পিছিয়ে যায় তাহলে আসল কাজটায় করা  হবে না ।তাই সুজয় কথা ঘোরানোর জ্ন্য বলে " আমি ওয়েট করছি বেবি , মুখে নাও তাড়াতাড়ি, তুমি চাওনা আমি মজা পায় ?" অঞ্জনা অনেক হেজিটেট করে , কিন্তু সুজ্য়ের জেদের কাছে ওকে হার মেনে অনিচ্ছা থাকা সত্বেও ওকে ওটা মুখে পুরতে হয় । সুজয়  Satisfaction এ " আহ্হ্হ্হ" করে আওয়াজ করে ওঠে । অঞ্জনা মুখে নিয়ে স্থির হয়ে বসে আছে দেখে সুজয় নিজে থেকেই একটু ঠেলে দেয় । অঞ্জনা আর থাকতে পারে না । তাড়তাড়ি ওটা মুখ থেকে বের করে ওয়াক ওয়াক করে ওঠে। সুজয় ওর হাত ধরে টেনে ওকে জড়িয়ে ধরে বলে " বেবি তুমি বড্ড ইনোসেন্ট, এগুলোয় তো আসল মজা । তুমি যদি এগুলোই না করতে পারো আমিও তো তৃপ্তি পাবো না। কতকিছু শিখিয়ে দিলাম বলোতো তোমায় । এবার মেন জিনিসের পালা"।
অঞ্জনা জোর করে মৃদু হাসে।

প্রেমিকা Where stories live. Discover now