৫.৪

427 1 1
                                    

সেতুর বাঁ হাতটা ধরেন জাহিন সাহেব। পাঞ্জাবি পেটের ওপর তুলে হাতটা রাখেন পাজামার ওপর।
– হাত চালাও, খুজে বের করো।
সেতু আস্তে আস্তে ছোট ছোট মুঠ করে ধরার চেষ্টা করে। কি খুঁজছে সেটা বলে না দিলেও জানে। তবে আন্ডারওয়্যারে চাপা থাকায় খুজে পায়না।
– পাচ্ছনা?
মাথা নাড়ে সেতু।
– ভেতরে হাত দাও, নিচে দেখ… জাঙ্গিয়ার ভেতর… রাইট!
ভাগ্নেবৌয়ের হাত পুরুষাঙ্গে লাগতে জাহিন সাহেব গা রিলাক্স করে পা ছড়িয়ে শোন। সেতুকে দিতে হলোনা, হাতটা গোড়া থেকে আগা পর্যন্ত ঘুরছে। এটা স্বামীর সঙ্গে প্রায়ই হয়। ক্লান্ত জয়নাল চৌধুরি রুমে এসে শুলে গোপনাঙ্গে বৌয়ের কোমল হাতের মাসাজ খুব পছন্দ করেন। তা অবশ্য সবসময় বেশি কিছুতে গড়ায় না। তবে সেতুর সন্দেহ, আজ অনেকদূর গড়াবে।
যুবতির মাসাজে বেড়ে উঠেছে পুরুষাঙ্গ। অন্তর্বাসের হাজতে থাকতে চাইছেনা। কোমর উঁচিয়ে পাজামা-জাঙ্গিয়া নামিয়ে পাঞ্জাবি আরো ওপরে তুলে দেন জাহিন সাহেব।
খোলা বাতাসে দিনের আলোয় বেরিয়ে আসতে একটু থমকায় সেতু। গোড়াটা আলতো হাতে ধরে রাখে। স্বামীর পর প্রথম কোন পুরুষাঙ্গ দেখার-ছোঁয়ার সুযোগ হল।
পুরোপুরি টাটিয়ে ওঠেনি এখনো। মুচড়িয়ে ঘুমিয়ে দেখছে সেতু। তার ধারণা ছিল, সব পুরুষের এ জিনিস একই রকম হয়। প্রথম দেখায় তেমনটা মনে হলেও পার্থক্য চোখে পড়তে লাগল।
মাঝ বরাবর গোল করে মুঠ ধরলে একটু মোটা মনে হয়। দন্ডের রং জয়নালের চেয়ে গাঢ়। বিঘত মেপে মনে হল স্বামীর মতই লম্বা। তবে এখনি বলা যাচ্ছেনা, বাড়ছে যেহেতু।
কাঠের দুই পাটের খোলা জানালা দিয়ে বাইরে তাকায় সেতু। বাউন্ডারির ওপর দিয়ে ওবাড়ির ঘরের জানালা। কেউ দেখে ফেলার ভয়ে জানালা চাপিয়ে দেয়। তাতে অবশ্য টিনশেড ঘর অন্ধকার হয়না দিনে-দুপুরে।
– কি, বুড়োর বাবুটাকে মনে ধরেছে?
জাহিন সাহেবের আওয়াজে মনযোগ ফেরে সেতুর। মামার দিকে তাকিয়ে হাসে একবার।
– বুড়ো হলেন কোথায়? বুড়ো হলে এরকম হয়?
বাঁড়াটা কচলে বলে সেতু।
– দেখছনা, চুল-দাঁড়িতে পাক ধরেছে?
– সে ধরুক, এইযে, একদম কালো।
পুরুষাঙ্গের গোড়ায় জমা ঘন ছোট কেশরাজিতে আঙুল বুলিয়ে চোখ নাচায় সেতু। জাহিন সাহেব মনে মনে তারিফ করেন। ভয়-সংকোচ আছে, কিন্ত মেয়েটা তাল মেলাতে পারে ভাল। কথার পিছে কথা বলতে পিছপা হয়না। বেয়াদব ছেলে-মেয়েরা এরকম করে। তবে এর মধ্যে সেরকম চিহ্ন দেখছেন না। দেখা যাক সামনে কি হয়। লজ্জ্বার পর্দা পুরোপুরি হটে গেলে বেশরমি ভর করতেও পারে।
মামার বাঁড়া নিয়ে খেলতে সেতু কাৎ হয়ে বুকের ওপর ভর দিয়েছে। নারকেল তেল মাখা চুলের গোছা নাকে লাগছে জাহিন সাহেবের। পিঠ থেকে শাড়ি একদিকে সরিয়ে নিটোল ফর্সা জমিনে হাত বুলাচ্ছেন।
সেতুর হাতের আলতো-ধারালো আদরে বাঁড়াটি টানটান হয়ে উঠেছে। বুড়ো আঙুল দিয়ে মুন্ডির অগ্রে মাসাজ দিতে গিয়ে আঠালো স্বচ্ছ তরলের ফোঁটা লাগল। নিয়ম হচ্ছে এরকমটা হলে জয়নালকে বলতে হয়। তখন জয়নালই পরের ধাপে এগোয়। মামাকে কি বলবে? না বাবা, পারবনা। মনে মনে বলে সেতু। মামাই বুঝে নিক কখন কি করবে।
কি মনে করে উরুর মাঝে ঝুলে থাকা অন্ডথলিটা দুআঙুলে ধরে তুলে আনে সেতু। ওই চটচটে জিনিসটা দেখলেই গা ঘিনঘিন করে তার। হাতে নিলে কেমন চিটচিটে হয়ে লেগে থাকে, তরলের মত গলগল করে নেমে পড়তে চায়। মামারগুলো কেমন তা দেখতেই তুলেছে। যেমন ভেবেছে তেমনই, তবে জয়নালের চেয়ে অনেকটা ভারী আর বড়। এমন কেন? ভাবে সেতু। হুম, মামার বয়স তো ভাগ্নের দ্বিগুণের বেশি। সে হিসেবে ঠিকই আছে – মনে মনে বলে।
– মামা, এইযে… হয়েছে?
মুন্ডির মুখ থেকে আঙুল তুলে সুতোর মত লম্বা হয়ে বেরোনো কামরসের দিকে নির্দেশ করে সেতু। এতক্ষণ অপেক্ষা করে দেখেছে, মামার মন অন্যদিকে। পিঠে সুড়সুড়ি দেয়া আর বুকের পাশের কোমল জায়গাটা চিপে দেয়া নিয়ে এত ব্যস্ত যে ক্রমাগত বেরোতে থাকা রসের ফোঁটার দিকে মনযোগই নেই।
জাহিন সাহেব দেখেন স্মিত হেসে মাথা নড়েন।
– গুড জব, সেতু। এখন চুমু দাওতো বাবুটাকে।
– কোথায়?
সন্দিহান চোখে তাকায় সেতু।
– বাবুটাকে।
চোখ দিয়ে ইশারা করেন। সেতু বাঁড়ার গোড়া ধরে ঝাঁকিয়ে দেখায়।
– এটা?
– হ্যাঁ, সোনা।
– যাহ!
হেসে ফেলে সেতু। মামা যে সিরিয়াস, বুঝতে ক’সেকেন্ড লাগে।
– ইশ, নোংরা!
বুঝতে পেরেই থুতনি লোমশ বুকের ওপর রেখে গুলুগুলু চোখ করে তাকায় মামার চোখে। জাহিন সাহেব হেসে চুলে হাত বুলিয়ে দেন।
– দাও সোনা, মাথায় চুমু দাও.. দাও..
থুতনি ধরে উঠিয়ে দেন। সেতু আঁচলটা টেনে নিয়ে সোজা হয়ে বসে। মুন্ডির নিচে হাত গোল করে চেপে ধরে। চাপ লেগে মুন্ডিটা ফুলে চকচক করছে। বাবুর টাকমাথায় বেঢপ একজোড়া লম্বালম্বি ঠোঁট যেন লালচে আভা নিয়ে তার দিকে তাকিয়ে আছে। যতই নজর যায় ততই অনীহা বাড়ে নববধূর।
– ও মামা, এখানে চুমু দিলে কি হবে?
নাকানো গলায় জিজ্ঞেস করে। প্রশ্নটা জাহিন সাহেব হয়তো ঠিক বুঝতে পারেননি। বললেন,
– আগে চুমু দাও, পরেরটা পরে।
পরে কি হবে, সে আশঙ্কায় সেতু আরো সতর্ক হয়ে ওঠে। পিঠ বাঁকিয়ে কাছাকাছি ঝুঁকে আসতে উরুসন্ধির পুরুষালি গন্ধ নাকে হানা দেয়।
– কিভাবে? দেখেন কি বের হচ্ছে?
মুন্ডি চেপে আগায় জমা চকচকে রসবিন্দু দেখায় সেতু।
– ও কিছুনা, মুছে নাও।
জাহিন সাহেব পাত্তা দেন না।
হাতের তালুয় মুছে নাক চেপে ধরে যুবতি। ছিদ্রের অপর পাশে তড়িৎবেগে চেপে রাখা ঠোঁট মিশিয়েই পিঠ সোজা করে ফেলে।
– এইযে সেতু, হয়নি সোনা, ভাল করে দাও।
সঙ্গে সঙ্গে জাহিন সাহেব বলেন। সেতু বুড়ো আঙুলে ঠোঁট ডলছে।
– উহু, দিয়েছি।
– এভাবে হবেনা রে। ঠোঁট আলগা কর, আলগা করে মাথাটুকু কাভার করবি। দ্যান জিভ দিয়ে কিস করবি। ফ্রেঞ্চ কিস করিসনা হাবির সঙ্গে, ওভাবে।
বুঝিয়ে দেন জাহিন সাহেব।
– ইয়াল্লা! না.. জিভ দিয়ে? উহুহহহ..
নাক কুঁচকে প্রতিবাদ করে সেতু। মামা যে আদুরে তুমি-সোনা থেকে তুই-তে চলে এসেছে সেটা খেয়াল করেছে। তুইয়ের মধ্যে আদুরে ডাকটা আছে, নইলে ভয়-ই পেত। কাছের বন্ধু-বান্ধবী আর বাপ-মা ভাই-বোন ছাড়া কেউ তাকে তুই বলে সম্বোধন করেনা। তবে জাহিন মামার কাছে তুই শুনতে খারাপ লাগলনা সেতুর।
ভাগ্নে-বৌয়ের অবাধ্যতায় সিরিয়াস হোন জাহিন সাহেব। গম্ভীর গলায় প্রশ্ন করেন,
– কিরে, জামাইকে চুমু খাসনা?
– এভাবে না।
মাথা নাড়ে সেতু।
– ঠোঁটে ঠোঁট রেখে, জিভে জিভ দিয়ে, ফ্রেঞ্চ কিস?
জোরে মাথা নাড়ে যুবতী।
– কি বলিস, পড়ালেখা জানা ছেলেমেয়ে তোরা, কিস-ও করিসনা? আয়, কাম হিয়ার..
হাত ধরে টান দেন। ঝুঁকে আসে সেতু। গালের দুপাশে হাত রেখে ঠোঁটজোড়া টেনে আনেন নিজের ঠোঁটে। যুবতী শরীর ভার ছেড়ে দেয় বুকে।
আঙুলের চাপে ফাঁক হওয়া ওষ্ঠজোড়া কমলার কোয়ার মত টেনে নেন রুক্ষ ঠোঁটে। ছাঁটা মোচের খোচা আর শ্বাসে সেতুর মুখ গরম হয়ে ওঠে। পালা করে দুই ঠোঁট কয়েকবার চোষার পর জাহিন সাহেব নিচের ঠোঁট থুতনিসহ ঠেলে দেন। মুখ দিয়ে দম ফেলার পর বন্ধ করে লকলকে জিভ ছুঁড়ে দেন লালাসিক্ত মুখের অভ্যন্তরে।
একহাতে মাথা, আরেকহাতে পিঠ চেপে গায়ের ওপর চেপে ধরেছেন সেতুকে। খোলা পিঠে নরম কিন্ত দৃঢ় বন্ধনে হাত বুলিয়ে দিচ্ছেন।
প্রথমে ভয় পেয়ে গেলেও নাক দিয়ে দম ফেলা যাচ্ছে বুঝতে পেরে শান্ত রয়েছে সেতু। তিন-চার মিনিট ধরে মামার ঠোঁটের কারসাজি সহ্য করছে। নিজে জিভ-ঠোঁট নড়াচ্ছেনা মোটেও। বরং মামার জিভ মুখে ঘোরাফেরা শুরু করতে নিজের জিভ গুটিয়ে ফেলেছে।
প্রাথমিকভাবে ভয়-জড়তা-ঘেন্নাভাব কাজ করছিল। এখন পারিপার্শ্বিক স্বাদ-গন্ধ-অনুভূতি মাথায় কাজ করছে। মামা-শ্বশুরের লালার স্বাদ, মোচের খোচা, জিভের সার্চলাইটে ওর জিভটাকে অংশগ্রহণের তাগাদা বুঝতে পারছে। আলসেমি লাগছে, খারাপ লাগছেনা।
এক পর্যায়ে কৌতূহল চেপে বসল। গুটিয়ে রাখা জিভটা ধীরে ধীরে সামনে এগিয়ে আনে। মামার জিভে ঘষা লাগতে চট করে পিছিয়ে নেয়। পরক্ষণে আবার জিভটা এগিয়ে দেয়। মনে মনে বলে, এবার দেখবে কি হয়। মামা কি করতে চায়।
এইতো, চোখা জিভের ডগার ঘষা লাগল। সরিয়ে নিলনা সেতু। জাহিন সাহেব কয়েকবার জিভ ঘুরিয়ে বুঝলেন সোনা এবার ইন্টারেস্ট দেখাচ্ছে। সেতু জিভ শক্ত করে রাখল। জাহিন সাহেবের জিভের এলোপাথাড়ি শক্ত-নরম ঘষা খেয়ে সেতুর মনে হল তলোয়ারযুদ্ধ চলছে। সাহস করে এবার জিভ বাঁকিয়ে ফেলল সেতু। পরপর কয়েকবার এদিক-ওদিক ঘুরিয়ে খেয়াল করল দুজনের জিভের হিট-মিস হচ্ছে। সেতুর মনে হল খেলাটা মজার, হাসি পাচ্ছে।
এতক্ষণ চোখ বুজে ছিল সেতু। চোখ মেলে তাকিয়ে আবিষ্কার করল মামা-শ্বশুরের কালো চোখ ওর দিকে নিবদ্ধ। চোখাচোখি হতে হাসি ফুটল পুরুষালি চোখে। চোখের বলিরেখাগুলো স্পষ্ট হয়ে তা সহজেই বুঝিয়ে দেয় সেতুকে।
চোখে চোখ দুজনের, নিঃশব্দ হাসি নয়নে। জিভে জিভে তুমুল কাটাকাটি। সেতু কয়েকবার মামার ঠোঁট কামড়ে দিয়েছে আলতো করে।
জাহিন সাহেবের হাত পিঠে বুলাতে বুলাতে বাঁপাশের বুকের সাইডের নরম জায়গাটায় পৌঁছেছে। বুঝতে পারছে সেতু। একটা আঙুল আলপনা এঁকে দেয়ার ছলে বুকের এদিক-ওদিক ঘোরাফেরা করছে। জায়গায়-জায়গায় আঙুল ছোঁয়ানোয় গা শিরশিরিয়ে উঠছে। বৃন্ত শক্ত হয়ে শাড়ীতে ঘষা খেয়ে গায়ে জ্বালা ধরাচ্ছে। আঙুলটা বৃন্তের চারপাশে সতর্ক দূরত্ব বজায় রেখে ঘুরছে। পাচফুটি দ্বীপের প্রহরী যেমন চারদিকে প্রদক্ষিণরত কুমিরের ভয়ে তটস্থ থাকতে থাকতে ভেঙে পড়ে, সেতুর তলপেটও স্তনবৃন্তে আক্রমণের শঙ্কায় চেপে থাকতে থাকতে গায়ে কাঁপন ধরিয়ে দেয়।
মুখ-পিঠ-বুক থেকে ক্রমাগত কম্পনে শিহরিত যুবতী আর না পেরে ঝট করে উঠে বসে। আঁচলটা বুকে নেই, সেদিকে নজর দেবার মানসিক পরিচ্ছন্নতাও নেই তার। হাঁ করা ঠোঁট থেকে লালা ঝরছে। বিয়ের আগে তো নয়ই, বিয়ের পরও বলার মত চুমু খায়নি সেতু। চুমু যে এত অশ্লীল হতে পারে জানা ছিলনা তার।
জাহিন সাহেব হাঁ করে দম নিতে থাকা ভাগ্নে-বৌয়ের খোলা বুকজোড়ায় চোখ বুলিয়ে নিচ্ছে। চকলেটরঙা কিসমিস সাইজের বোঁটাজোড়া খাবলা পরিমাণ পিনোন্নত বুকে শক্ত হয়ে আছে।
বুক থেকে চোখ নামালে দেখা যায় কোমরের চারপাশে খানিকটা চর্বির স্তরে ভাঁজ পড়েছে। পেট-কোমরের গোলাকায় তিন ভাঁজের মাঝে গভীর নাভীদেশ হারিয়ে যেতে যেতে উঁকি দিচ্ছে।
– শ্বশুরবাড়িতে বসে খুব খাচ্ছিস-দাচ্ছিস? মোটি হয়ে যাচ্ছিস তো!
বলে পেটের ভাঁজে চিমটি কাটেন জাহিন সাহেব। সম্বিত ফিরে পেয়ে আঁচলটা কাঁধে তুলে নেয় সেতু। একটা বুক যে খোলাই রয়েছে তা খেয়াল হয়না।
– কি, গায়ে তেল হয়েছে খুব? আর কোথায়-কোথায় জমেছে তেল, হু?
কোমরের পাশে চিমটি কাটার মত চেপে দিয়ে আবার বলেন জাহিন সাহেব।
মেয়েমানুষ ওজন নিয়ে খোচা পছন্দ করেনা। সেতুও মামার মন্তব্যে অস্বস্তি বোধ করছে। ওজন বাড়ায় তার দোষও দেয়া যায়না। কলেজে থাকতে বান্ধবীদের সঙ্গে অনেক হাঁটাহাঁটি করা হতো। এখন সারাদিন ঘরে বসে থেকে খাওয়া-শোয়া ছাড়া কিছু করার নেই।
– ভাবিস না, তেল ঝরানোর ব্যবস্থা করছি। কি, চুমু খাওয়া শিখলি?
চোখ নাচিয়ে জিজ্ঞেস করেন। ঠোঁট ছড়িয়ে হাসে সেতু।
– হ্যাঁ, শিখলাম।



















কমিউনিটি সার্ভিস (১৮+)Where stories live. Discover now