ঘড়ি ধরে দশ মিনিট ধোন খেয়েছে সেতু। চাটাচাটি সহজ, গেলাই সমস্যা। বিশেষ করে মাশরুম মুন্ডি সজহেই আটকে যায়। খক খক করে কেশে ধাতস্থ হতে হয়। বাঁড়া আধশক্ত করে দিয়ে হঠাৎ করেই উঠে পড়ে সেতু, কুলি করে ফ্রেশ হয়ে আসবে। আইনুদ্দি হতাশ হয়নি। টনটনে বাঁড়াটা নিয়ে আর খেললে চামড়া ছুলেটুলে যেতে পারত বলে মনে হচ্ছিল।
সেতু মুখ ধুয়ে ফিরে এসেছে। কাজ শেষ। আলমারি থেকে একশ টাকার নোট বের করে একটা। শাতিরা বেগম বলেছেন আইনুদ্দিকে এটা হাদিয়া হিসেবে দিতে।
– ভাবীসাব, কি যে.. কি দরকার?
আইনুদ্দি লাজুক হাসে। আধখাড়া খাম্বাটা নরম হয়েছে প্রায়, ফ্লোরে দাঁড়িয়েছে লুঙ্গি পড়ে নিতে।
– আরে নাহ, নেন তো, কি বলেন.. কষ্ট করে রাতের বেলায় এসেছেন কাজ করে, এত কষ্ট করলেন। নেন, ঘুমান।
বেডস্ট্যান্ডে ঝুলানো শার্টের পকেটে নোটটা রেখে শুয়ে পড়ে আইনুদ্দি। বাতিয়ে নিভিয়ে দেয় সেতু। সুন্দরী বিছানায় শোয়ামাত্রই কাছে টেনে নেয়, ইচ্ছে আলিঙ্গনমগ্ন হয়ে ঘুমাবার। সেতু আপত্তি করেনা।
আইনুদ্দি খোলা নিতম্ব আঁকড়ে বুকে টেনে নিয়েছে।
– ভাবীসাব লেংটা শুইবেন?
– সালোয়ার নষ্ট হবে।
– হ..
চুপ হয়ে যায় আইনুদ্দি। পাছার খাঁজ গলে হাত বাড়িয়ে দিলে ভেজা ঠেকে। যৌন উত্তেজনা নয়, রোমান্টিক মনোভাব জাঁকিয়ে উঠেছে রিকশাওয়ালার। সিক্ত গুদের ভেতর আঙুল রেখে নাড়তে নাড়তে চুমু খায় বদনের সর্বত্র।
সেতুর গালে মোচের খোচা লাগে কয়েকবার, পিঠের আলতো করে হাত বুলানোয় ঘুম জেঁকে আসে। আইনুদ্দিও খানিক বাদে থামে, আর আগ্রহ দেখাচ্ছেনা। টার্গেট পূরণ হয়েছে, কিন্ত গতকালের মতই অপূর্ণতায় শরীর-মন ছেড়ে আছে।
ফজর পড়া হতোনা শ্বাশুড়ির ডাক না পেলে। ঘুমঘুম চোখে বিছানা ছেড়ে নামে। গোসল করে পাক-সাফ হয়ে নামাজ পড়ে নেয় শ্বাশুড়ির সঙ্গে।
শাতিরা বেগম বৌয়ের গতিবিধি লক্ষ্য করছেন আজও, মোটামোটি স্বাভাবিকই ঠেকছে। আইনুদ্দি নাশতা করে বিদেয় নেবার পর বসলেন সেতুকে নিয়ে।
– রাত্রে সমস্যা হয়নাই তো?
– না আম্মা।
হাসে সেতু। সঙ্গম আরম্ভের সময় শ্বাশুড়ি নিশ্চই গভীর ঘুমে, নইলে আওয়াজ পেত। ইশ, খুব লেগেছে তখন। তারমধ্যে “ছুটবে না” বলে আইনুদ্দি ভয় দেখানোর পর তো গলা শুকিয়ে কাঠ। এখন মনে পড়তে হাসি পায়। রাতে বাথরুমে গিয়ে চেক করেছে, ফেটেফুটে যায়নি। এখনো মৃদু জ্বলুনি রয়েছে, সেটাও থাকবেনা।
– খোড়ায় খোড়ায় হাঁট যে?
– হাঁটু একটু ব্যাথ্যা করছে।
– ক্যান? বাড়ি খাইছ?
সেতু ভদ্রভাবে বুঝিয়ে বলে হাঁটুর কাজ।
– ভালাই তো। জয়নাল আসলে দেখাইয়ো কি কি শিখলা।
শ্বাশুড়ি হাসে। বৌ তবে নতুন নতুন পদ্ধতি শিখছে। ওপরে উঠে লাফানোর পদ্ধতিটা তিনিও খেদমত দিতে গিয়েই শিখেছেন। স্বামীকে দেখানোর পর হাকিম সাহেব সন্দিহান ছিলেন উল্টো পন্থায় স্ত্রীর সক্রিয় ভূমিকা হালাল হবে কিনা।
– আচ্ছা, আম্মা, একটা কথা।
– হুম, বলো?
– আইন উদ্দিন.. হাসুর আব্বা, সে কালকে কিছুক্ষণ উল্টা করে করেছে। সমস্যা আছে?
– হাগার রাস্তায় করছে?
মুখে বিরক্তি শাতিরা বেগমের। চিন্তা করেই থুতু চলে আসে মুখে। মাদ্রাসাপড়ুয়াদের এই ব্যারাম থাকে মাঝেমধ্যে।
– না না.. উল্টা করে শুধু।
– ছহবতের রাস্তায়ই তো ঢুকাইছে?
– হ্যাঁ, ওদিক দিয়েই।
– তাইলে সমস্যা নাই। তোমারে একটা বই আনাইয়া দিমু। কত কিসিমের ছহবত যে আছে, দেইখো।
– এভাবে হালাল?
– হুম, চিন্তা নাই। আইনুদ্দি পারছে সবকিছু করতে, তোমার মামা যেমনে বইলা গেছে?
– জ্বি। কিন্ত আম্মা, তারটা জানি কেমন..
– কি কেমন?
– ওইটা, ওইটার মাথা অনেক বড়, মনে হয় কোন অসুখ আছে।
আশঙ্কার কথা জানায়।
– ফোড়া-টোড়া দেখছ?
– না, কিন্ত অনেক মোটা, মাথাটা। ঢুকাতে সমস্যা হয়। এইযে, পুরাটা এমন, আর মথাটা..
হাত দিয়ে বোঝানোর চেষ্টা করে সেতু।
– অহ, তাহইলে ডর পাইয়ো না। পুরুষ লোকের জিনিস? হাহাহহ.. আল্লায় কতরকমের যে বানাইছে.. মাত্র তো শুরু, অনেক দেখতে পারবা। তিন ইঞ্চি পাইবা, তেরো ইঞ্চি পাইবা.. কারো দশ সেকেন্ড, কারো এক ঘণ্টা.. নানান কিসিমের। যখন যেটা পড়বে, রাগ করবানা। বলবা শোকর আলহামদুলিল্লা। নিয়্যত ঠিক রাখবা, কোন সমস্যা হইবনা। আইনুদ্দি মণি ছাড়ছে কই, ভিতরে?
– কোনটা?
সেতু বুঝতে পারেনা।
– সাদাপানি, কাম শেষে যেইটা বাইর হয় পুরুষ লোকের। শরমগায়ের মধ্যে নিছ?
– অ.. জ্বী আম্মা।
– মামারটা?
– উনারটাও।
– মাশাল্লা। সবসময় ভিতরে নিবা, রহমত-বরকত সব ওই সময়ই আসে।
বৌকে নসীহত করেন শাতিরা বেগম।
– আম্মা, একটা কথা চিন্তা করছিলাম।
– বইলা ফেল।
সেতু ইতস্তত করে বলে,
– আম্মা, কিছু হয়ে গেলে?
প্রশ্নটির জন্যে প্রস্তত ছিলেন শ্বাশুড়ি। মাথা নেড়ে বলেন,
– নিয়্যত-ইমান ঠিক রাখলে অত চিন্তা করা লাগেনা। আমাদের সময় কাওরে বেজ্জত হইতে হয়নাই। এখন তো নোংরা টাইম আসছে, বলা যায়না কি হয়। আমার ঘটনা জানো? জয়নালের পরে আমাদের আর কিছু হইতেছিলনা। ডাক্তার-কবিরাজ করছি, সমাধান নাই। খেদমত দিলাম পয়লা বার আর সাদেক পেটে আসল। বোঝ তো কি অবস্থাটা? তোমার শ্বশুর কিছু বলতে পারেনা, আমিও শরমে তাকাইতে পারিনা তার দিকে। পুরা নয়মাস গেল এইভাবে। লাস্টে কি হইল? পোলার চেহারা হুবুহু বাপের ঢক। শ্বশুর বাইচা থাকলে দেখতা। আমরা কই দুই পোলাই সই, আর লাগবনা। যত যাই করলাম, আর হইলও-না।
শাতিরা বেগম হাসেন মনে করে।
– ভয় পাইয়ো না। পেট তো হইবই, বিয়ার দুইমাস হয়, শিঘ্রী হইব। ঝামেলাটা মিটুক, তোমারে পাকা দায়ী বানাবো। কলোনির নেত্রী হইবা তুমি। আমারে দেখছ কত দাম দেয় সবাই, তোমারেও দিবে ইনশাল্লা।
শাতিরা বেগম ঘোষণা করেন। সেতু মাথা নড়ে। শ্বাশুড়ির ওপর আস্থা আছে তার।

ŞİMDİ OKUDUĞUN
কমিউনিটি সার্ভিস (১৮+)
Fantastik🔥🔥বোম্ব🔥🔥 তৈরি হয়ে যান এক অন্যরকম যৌন জগতে ভ্রমনের জন্য। যতই ভেতরে প্রবেশ করবেন ততই আশ্চর্য হয়ে যাবেন, একদম নিশ্চিত।