৫.৫

442 2 0
                                    

বোতাম-ফিতা টানাটানির কষ্ট করতে হচ্ছেনা। পাতলা কমলারঙা শাড়ি বুকের ওপর চেপে অবয়ব বলে দিচ্ছিল শুরু থেকেেই। ইদানিং গোলাকায় টিলাজোড়ায় শৃঙ্গের উৎপত্তি হয়েছে দেখেই আঁচলটা সরালেন।
ভাগ্নেবৌকে সচকিত হবার সুযোগ না দিয়েই মুখ লাগালেন। বোঁটা মুখে নিতেই শরীরে ঝটকা, যুবতি বুঝে গিয়েছে আজ নতুন কিছু হচ্ছে। জয়নাল সাহেব বলতে গেলে আনাড়ি, হঠাৎ করে আধবুড়ো ঝানু লোকটা এসে এমনভাবে জিভ নড়াতে শুরু করল, দম আটকে আসার অবস্থা।
স্বামী তো খালি মুখ, খালি হাত নিয়ে পড়ে থাকে। মামাশ্বশুর নিপলে মুখ দিয়ে, আরেকটা হাতে রেখেছেন, অন্য হাত পেটের ওপর, নাভীতে।
সেতু ভদ্র বৌ সেজে ভেতরের তোলপাড় চাপা দিয়ে রেখেছে, বুক ফাটে তো মুখ ফোটেনা যাকে বলে। একসময় আর পারা গেল না। বুকে এলোপাতাড়ি দাঁত-ঠোঁট ফোটার পর মুখ ফুটল। কোঁকানি শুনে জাহিন সাহেব জিজ্ঞেস করলেন,
– ভাল লাগে?
লাজের মাথা খেয়ে সেতু “উউউ” বলে ফেলল। ভালই চলছিল, হঠাৎ মামা থামলেন।
– নে, খেয়ে দিলাম। এবার তোর পালা। কি শিখলি দেখা বাবুটাকে!
পুরুষাঙ্গের গোড়া ধরে নাচালেন জাহিন সাহেব। সেতু ওটা মুঠ করে চেপে ধরে। আঙুল দিয়ে মুন্ডিটা পরিষ্কার করার মত ভঙ্গি করে।
– বুড়োর মত বাবুও কামড়ে দেবেনা তো?
সন্দেহ নিয়ে বলে সেতু। মামা-শ্বশুর ঠোঁট চোষার সময় কয়েকবার দাঁত লেগেছে। সেটিই মনে করিয়ে দিচ্ছে।
– ন্যাকামো করিসনা তো, তুই কামড়াসনি?
মামা অভিযোগ করে। নাক ফুলিয়ে সেতু বলে,
– ইশ, ইচ্ছে করে দিয়েছি?
আঁচল কাঁধে ফেলে নুয়ে পড়ে সেতু। শক্ত নিপলের ওপর শাড়ি পড়ায় গা শিরশির করে। মেজাজ খারাপ লাগে আপনা আপনি। “এমন সময় কেউ থামে?” মনে মনে বিরক্তি নিয়ে বলে। শরীরটা কেমন কেমন করছিল, কি যেন হচ্ছিল। মনে হচ্ছে ফিনিশ লাইনের কাছে এসে পড়ে যাবার মত ঘটনা।
ঠোঁট ঈষৎ ফাঁক করে শুকনো মুন্ডির ওপর বসিয়ে দেয় নববধূ। মুখ থেকে লালা গড়াতে দিয়ে মুন্ডিটি রসালো আঙুরের মত চেপে ধরে ঠোঁটে। চুমুর সিকোয়েন্স মনে করে জিভের ডগা ছোঁয়ায়।
বড়মামার মুখের মত পরিষ্কার নয় ছোটমামার মুখ, প্রথম স্বাদটা নোনতা-ময়লা লাগে। থুতু ফেলতে মাথা তুলতে গিয়ে খেয়াল করে মামা উঠে বসে মাথা চেপে ধরেছেন। তাই ঠোঁটের চাপ ছেড়ে দিয়ে বিস্বাদ রসটুকু গড়িয়ে পড়তে দেয়।
– সুন্দর হচ্ছে, আরো খা। গিলতে থাক!
জাহিন সাহেব হঠাৎ সেতুর মাথা চেপে দেন। অপ্রস্তত অবস্থায় কয়েক ইঞ্চি বাঁড়া মুখের গভীরে চলে যেতে চমকে ওঠে সেতু। সরে যাবার চেষ্টা করে ব্যর্থ্য হয়। ওক! ওক! শব্দে উদগীরণ প্রতিরোধ করে।
– ভয় পাস না, জিভ চালা..
জাহিন সাহেব জানেন এই পর্যায়ে সমস্যা হতে পারে। তবু শেখাতে হবে তো। পীরসাহেবের দরবারে কিসের কিসের চাহিদা, বলা তো যায়না। না পারলে হিতে বিপরীত হতে পারে। হুজুরের দোয়ার প্রয়োজন।
স্ফীত মুন্ডিখানি গলায় খোচা দিচ্ছে। এমন অবস্থায় ঠান্ডা মাথায় বাঁড়া চাটা কঠিন। তবে সেতু মাথা ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করে। এমন অদ্ভুত নোংরা যৌনতার মানে কি সে বোঝেনা। তবে গুরুজনের প্রতি অগাধ সম্ভ্রম থেকেই আস্থা হারায় না। জাহিন মামা যেহেতু বলছে গলায় বড়শির মত পুরুষাঙ্গ আটকে কুলফিচাটা করতে হবে, কোন কারণ অবশ্যই আছে।

কমিউনিটি সার্ভিস (১৮+)Where stories live. Discover now