– কি খাস এত মন দিয়া? হেহেহহেহহ..
শাতিরা বেগম আইনুদ্দির খোলা পিঠে হাত বুলিয়ে দিচ্ছেন। কি সুন্দর চুকচুক শব্দে পালা করে দুধ খাচ্ছে বয়ষ্ক বাবুটা। চুমুকে চুমুকে গা গরম হয়ে উঠছে। অনেক বছর পর এই পরিস্থিতি হলো।
– কি খাই? দুধ!
আইনুদ্দি ঘাড় তুলে হাসে। সেতুর তুলনায় বুকের সাইজ অনেকটা দীনমান। হাতের মুঠোয় চলে আসে। তাতে অসুবিধা নেই আইনুদ্দির। ভেঁপু বাজানোর মত পঁ পঁ করে কচলে দিচ্ছে আরাম করে। চামড়ায় ভাঁজ পড়েনি, ডিসকালার হয়নি। বোঁটাও শুকিয়ে খড়ি হয়নি, খুব সফট কিন্ত স্পঞ্জি।
– দুধ কই পাইলি রে পাগলা.. হাহাহহ..
আইনুদ্দি বুক খেতে খেতে পেটের দিকে নেমে আসে। মেদহীন শরীর। চামড়ায় নববধূর মত কমনীয়তা বা কামুক ঘ্রাণ নেই। আতরের ঘ্রাণ পাওয়া যায়। ক্ষুদ্র নাভীর ভেতর জিভ রেখে নড়াচড়া করতে কেঁপে ওঠে শাতিরা চাচী। কর্ণগোচর হয় সশব্দ শীৎকার।
চাচীর উর্দ্ধাঙ্গ বস্ত্রমুক্ত করে লুঙ্গি খুলেছে আইনুদ্দি। শুরু থেকেই পায়ের ফাঁকে নজর শাতিরা বেগমের। ঠিক ঝুলছেনা, দীর্ঘায়িত হচ্ছে। সেতু কি বলেছিল মনে আছে। মুন্ডির স্ফীতি দেখে চোখ বড়বড় হয়।
আইনুদ্দি খেয়াল করেছে চাচীর নজর। বয়ষ্ক হাত ধরিয়ে দিয়েছে কুসুম গরম ধোনে।
– এমন ফোলা যে? বল্লা কামড় দিছে?
ফ্যাকাশে বাঁড়াটা ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখেন, চোখ মুন্ডির দিকে। ঝুলন্ত অন্ডথলি ওজন করে দেখেছেন, বেশ ভারী।
– হেহেহ.. না চাচী, আমার এইরহমই। মাইনষে কয় মাথা অইলে নাকি বুদ্ধি বেশি অয়। আমার কপাল, আল্লায় দিছে বড় সোনার মাথা!
– ক্যান, বুদ্ধি কম নাকি তোমার?
– হ.. পড়ালেহায় তো ডাব্বা আছিলাম। ছোডবেলায় একদিন ঘুমাইয়া রইছি, লঙ্গি খুইলা গেছিল। আম্মা আইসা দেইখা কয় কিরে, কি অইছে তর? লইয়া গেল আমাগো জুলেখা নানীর কাছে।
– কলোনির জুলেখা আপা?
– হ। অনেক আগের কথা। নানীয়ে কয় লঙ্গি খোয়া। আমি কই ব্যাথা পাইনা, হ্যায় কয় বিয়ার পরে সমস্যা অইব। পানিপড়া-তেলপড়া দিছিল।
শাতিরা বেগম মনযোগ দিয়ে ধোন কচলাচ্ছেন। কতটুকু বাড়বে আন্দাজ করছেন। এতদিন পরে হাতের মুঠোয় কঠোর পুরুষাঙ্গ, অনেক স্মৃতি মনে পড়ছে।
বৌয়ের ভাগ্য ভাল, মনে মনে বলেন। জাহিন সাহেবের বাঁড়া সম্মানের যোগ্য, আইনুদ্দি দেখা যাচ্ছে এক কাঠি বেশি। প্রাপ্তবয়ষ্ক হবার পর জয়নালকে নগ্ন দেখেন নি, তবে সেতুর সঙ্গে আলাপে বুঝতে পেরেছেন ওটাও সুআকৃতির। হাকিম সাহেব তো ছিলেনই। এই পরিবারে পুরুষের ‘জাত’ ভাল বলতে হয়।
– মুহে দিবেন?
শাতিরা বেগম গলা তুলে তাকান। দৃষ্টিতে বিরক্তি।
– কি যে কও, মুহে দিবো!
– আপনের পুতের বৌয়ে তো খুব ভালা পায়। ফিডার খাইতে খাইতে পোলাপাইন যেমন ঘুমাইয়া পড়ে, হেমুন মজা কইরা খায়।
– ইছ ছিহ, দিনদিন সব নোংরা হইতেছে। শাওয়াও বুঝি কেও মুখে লয়?
শাতিরা বেগম মুখ খারাপ করে তাকান মুন্ডির দিকে। ফুলে ফুলে উঠছে ওটা।
– হেহেহহ.. টেস কইরা সে-না দেখবেন।
বাঁড়ার গোড়া ধরে গালে বাড়ি দেয় আইনুদ্দি। চেপে রাখা সরু ঠোঁটে বসিয়ে দেয় মুন্ডি।
– আহারে পোলায়..
মাথা নেড়ে শাতিরা বেগম বাঁড়াটা ধরেন। ধীরে ধীরে ঠোঁট ফাঁকা করে মাথাটা দাঁতের সঙ্গে মিশিয়ে রাখেন। বাঁড়ার ওপর গরম শ্বাস ফেলছেন।
– কিয়ের মজা এতে?
মাথা সরিয়ে নেন।
– এমনে না, ভাবীসাব কি করে? গিল্লা হালায়!
– গিলে ফেলায়?
অবাক শাতিরা বেগম। ইদানিং যৌনাঙ্গে মুখ দেয়ার মত ঘটনা ঘটছে বলে শুনেছেন। ফতোয়া আছে এই কাজ করা মাকরুহ। অথচ হুজুরদের মধ্যেই এর জনপ্রিয়তা বেশি।
একবার এক কামেল হুজুর এসেছিল বাসায়। কলোনির এক আপা বলেছেন এই হুজুরের পাক লিঙ্গ মোবারকে চুমু খেলে মনোবাসনা পূরণ হয়। শাতিরা বেগমের এমন কাজ করার ইচ্ছে ছিলনা। কিন্ত ওই লোক নিজেই পাজামা খুলে দেখিয়ে দিল কি করতে হবে। কোনমতে ঠোঁট ছুঁইয়েছিলেন সেদিন। কোন মনোবাসনা পূরণ হয়েছে বলে মনে পড়েনা।
– হ, এদ্দুর যায় মুহের ভিতরে, চুইতে থাহে চকলেটের মতোন।
বাঁড়ার অর্ধেকে আঙুল রেখে দেখায় আইনুদ্দি।
– ইতরামি করস আমার লগে?
হাসে আইনুদ্দি।
– আপনে জিগাইয়েন বৌয়েরে।
– ক্যান, এগুলা করাস ক্যান? গলায় ঠুয়া লাগলে?
– আমি কি কইতাম, হ্যায় নিজেই লঙ্গি খোয়াইয়া সোনা চাটে, চাটতে চাটতে খাওয়া ধরে। মাল-ময়লা মাখানি সোনা খায় হাভাইত্তার মত।
হাঁ করে শোনেন শাতিরা বেগম। এসব তো কিছুই জানেন না তিনি।
– আগাডা চুইয়া দেহেন, ধুইছি ইকটু আগে। ফেরেশ সোনা!
– কামড়াইয়া দিলে?
– দিলে দিবেন।
আইনুদ্দি বিচলিত হয়না।
– তাইরে?
হাঁ করে মুন্ডির মাঝ বরাবর দাঁত বসিয়ে দেন শাতিরা বেগম। ভয় দেখানোর জন্যে, চাপ দেননি। আইনুদ্দি মিটমিট হাসে।
– ডর লাগেনা তোর?
– ডর লাগব ক্যান? জিবলা বাইর করেন, আইসকিরিমের মত চাটা দেন সোনাটা, হেরপরে মাথাডা গিলেন।
– তর লাগে যে আমি আইসকিরিম খাই? পোলাপাইনের খাওন, দাঁত নষ্ট। এই বয়সে দাঁতের ব্যাথা কি কষ্ট, জানোস না তো।
বলতে বলতে বাঁড়াটা খাড়া করে ধরেন। জিভ বের করে রংয়ের ব্রাশের মত লম্বা করে আগা-গোড়া চাটেন কয়েকবার।
– ধুইছস তো?
শাড়ির আঁচলে জিভ মুছে জিজ্ঞেস করেন। উরুর ঘামের মৃদু স্বাদ লেগেছে মুখে।
– হ, মাত্রই ধুইছি। না ধুইলেই কি, পোলার বৌয়ের পানি-ই তো!
– ধুরু, হুদাই চাপা ব্যাথা, কই, কোন মজাই লাগেনা। খাড়া বইসা থাইকা ঘাড়ও জাম হইয়া গেছে।
পাক্কা পাচ মিনিট ধোন-মুন্ডি চেটেচুটে রায় দেন শাতিরা বেগম। হাসে আইনুদ্দি। তার কাছে তো খুবই ভাল লেগেছে।
আজ রিকশায় করে ঘুরিয়ে সেতুকে অনেক কিছু দেখিয়েছে আইনুদ্দি। মেয়েটা কালো নেকাবের ফাঁক দিয়ে কালো চোখ নিয়ে তাকিয়ে দেখে চারপাশ। বদ্ধ ভাবটা ভাল লাগেনা আইনুদ্দির। উৎসাহিত করে নেকাব খুলে বসতে। লোকে দেখুক, কি ‘জিনিস’ নিয়ে ঘুরছি।
আইনুদ্দির টার্গেট ছিল সেতুকে সাজিয়ে-গুজিয়ে শাড়িটাড়ি পড়িয়ে নিয়ে বেরোবে। গ্যারেজে এক বন্ধুর সঙ্গে আলাপ করা ছিল, দুজনকে নিয়ে ঘোরাবে। বুড়িটা বৌকে বোরকা-নেকাব ছাড়া বেরোতে দেবেনা, তাই আর পাশে বসার আগ্রহ পায়নি আইনুদ্দি। খালপাড়ে নির্জন জায়গায় হুড তুলে পাশে বসে বুক টেপা চুমু খাওয়ার খায়েশটা পূরণ করেছে অবশ্য। তার রিকশায় বসেই এখানে ওসব করে ভার্সিটির কপোত-কপোতিরা। আজ সে শখ মেটাতে পেরে খুশি রিকশাওয়ালা।
আইনুদ্দি রিকশা ভ্রমণের সুযোগ করে দেয়ায় সেতু খুব খুশি। মাগরিবের পর বাসায় ফিরে রুমে ঢুকেই পাওনা মিটিয়ে দিতে লেগে পড়েছে। লুঙ্গি হড়কে ঘর্মেচর্মে লবনাক্ত বাঁড়াটাকে লেবেনচুষ করে সাফ করেছে। এই কাহিনী বললে চাচী হয়তো মূর্ছাই যাবে।
সপ্তাহের সেরা ছহবত হয়েছে সবস্ত্র অবস্থায়। ডলাডলিতে বোরকায় ভাঁজ পড়ে গেছে। মধুমিলনের পর ধাতস্থ হয়ে খেয়াল করেছে কালো বোরকা শুক্র ধারক তরলে মাখামাখি। ধুয়ে দিয়েছে রাতেই। চব্বিশ ঘন্টাও নেই মূল আসরের।
– মালিশ দিয়া দেই চাচী, উপ্তা হইয়া শোন।
এই প্রস্তাবটা মনে ধরে শাতিরা বেগমের। ঘাড়-পিঠ ডলে দিলে ভালই লাগবে।
অঙ্গমর্দনে তেমন অভিজ্ঞতা নেই আইনুদ্দির। চাচীর দেখিয়ে দেওয়া নারকেল তেলের বোতলটা নিয়ে পিঠে ঢেলে হাতে কচলে দিচ্ছে, এ-ই। ফর্সা পিঠ, অনেক তিল। বাঁধা চুলের নিচে ঘাড়ের ওদিক-ওদিক নরম করে কচলে দিলে মহিলা খুশি হচ্ছে।
কোমরে শাড়ির গিঁট আলগা করে, পেটিকোটের ফিতে খুলে নিতম্ব উদোম করতে বেশিক্ষণ লাগলনা। সেতুর সঙ্গে পাল্লা দেবার মত জেল্লা বা আয়তন নেই, তবে শরীরের সঙ্গে মানানসই। দুহাতে তেল মেখে ময়দা দলতে গিয়ে ভালই মনে হলো। বেশ চকচকে হয়ে উঠেছে।
দাবনাজোড়া ছড়িয়ে ধরল আইনুদ্দি। আবছা আলোয় দেখা যায়না। খাদের গভীরতা তো কম না। বোতল চিপে তেল ঢেলে দিল। হাতে বাঁড়া কচলে চাচীর পিঠের ওপর শুয়ে পড়ল। তৈলাক্ত পাছার খাঁজে সহজেই চলছে ধোন।
মাসাজটা ভালই লাগছিল শাতিরা বেগমের। এরমধ্যে আইনুদ্দি পিঠের ওপর শুয়ে পড়ল। নিচদিকে কি হচ্ছে বুঝতে সময় লাগল। কোমরের তালে বোঝা যায় গাদন দেয়া হচ্ছে। অথচ স্ত্রীঅঙ্গে কোন অনুভূতি নেই। পায়ুখাঁজ দিয়ে চলছে কি বাঁড়া? নাকি এই বয়সে এসে যোনিপথ এতই অনুভূতিহীন হয়ে পড়ে? শেষমেষ হাত পেছনে নিয়ে হাতড়ে ঘটনা বুঝতে পারেন।
কিছুক্ষণ এভাবে চলার পর বাঁড়াটা টনটনে হয়ে ওঠে। আইনুদ্দি সোজা হয়ে বসে। তেলতেলে পিঠের ওপর শুয়ে থাকায় নিজের বুক-পেটে তেল মেখে আছে।
শাতিরা বেগমের পায়ে আটকে আছে পেটিকোট আর সাদা শাড়ীটা, তাতে সবুক প্রিন্টের কাজ করা। ওগুলো ছাড়িয়ে তুলে বসায় আইনুদ্দি। বসেই আঁতকে ওঠেন চাচী, বিছানায় তেল লেগে যাচ্ছে। পেটিকোট বিছিয়ে তাতে বসেন।
আইনুদ্দি আসন করে বসে হালকাদেহী চাচীকে কোলে তুলে নেয়। অনেকদিন পর এত নিবিড়ভাবে পুরুষের সঙ্গে শরীর মিশেছে শাতিরা বেগমের।
আইনুদ্দি মুখটা ঠোঁটের কাছে আনতে ঘাড় ঘুরিয়ে নেন।
– বিড়ি খাইছ নি রাইতে?
– না চাচী, আইজ খাইনাই।
আশ্বস্ত করে রিকশাওয়ালা। ঘাড় সোজা করে ঠোঁটে ঠোঁট মিশিয়ে চুষতে শুরু করে পাতলা অধরজোড়া।
জর্দ্দার কড়া গন্ধ পাচ্ছে আইনুদ্দি। চাচীকে কখনো পান খেতে দেখেনি, দাঁতও ঝকঝকে পরিষ্কার, তবে জর্দ্দার গন্ধ লাগছে কেন নাকে?
শাতিরা বেগম পান খান না। মুখে মাঝে মাঝে জর্দ্দা দেন টেনশান হলে। আজ খানিকটা খেয়েছেন। আইনুদ্দির মুখ থেকে গলগল করে লালা পড়ছে মুখে। জমিয়ে রাখতে রাখতে আর জায়গা হচ্ছেনা, ঢক করে গিলে ফেললেন।
চাচী পিঠ জাপটে ধরে বসে আছে। আইনুদ্দি ভাঁজ করে রাখা পা ছড়িয়ে দেয় আরো, দুজনেরই। ঠাটানো বাঁড়া বসেছে যোনিমুখ বরাবর কয়েক ইঞ্চি ওপরে। মুন্ডির ওপর আঙুলে চাপ দিয়ে সোজা নামিয়ে আনছে। আজ সেতুর চাঁছা ছিল, চাচীরও চাঁছা। মুখের কাছাকাছি আসতে ধোনের ডগা জ্বালা করছে লোমকূপে ঘষা লেগে।
– চাচী, শট দিমুতো?
শেষ মুহুর্তে অনুমতি নিয়ে নিচ্ছে রিকশাওয়ালা।
– দে.. দে..
কাঁধে থুতনি রেখে বলে চাচী। দাঁতে দাঁতে চেপে প্রস্তত হচ্ছে। এইতো, এইতো ঢুকছে.. উষ্ণ নরম দ্বার ঠেলে সহজেই চলে আসছে..
“আহ!” হঠাৎই আটকায়।
– দুয়া দরুদ পড়ছেন?
আইনুদ্দি জিজ্ঞেস করে। চাচীকে তো আর যুবতীর মত ঠেলেঠুলে ডর দেখিয়ে কিছু করা যাবেনা, ধীরেসুস্থেই এগোতে হবে।
বিসমিল্লাও বলেন নি শাতিরা বেগম। আজ বিকেলে সাহস যোগাড় করে আইনুদ্দিকে বলার পর সাদকার নিয়্যত করেছেন। আসলে তো সাদকা-খৈদমত কোনটাই উদ্দেশ্য নয়। ক্রমাগত মনোকষ্টে ভুগছেন। আজীবন সত্য পথে থেকে এখন পাপ হয়ে যাচ্ছে যে? শরীয়তি দেশ হলে এই অভিসারে দুজনেরই প্রাণদন্ড হতো!
আইনুদ্দি নিতম্বে চিপে ধরে ধীরে ধীরে মৈথুনকার্য পরিচালনার চেষ্টা করে দেখেছে, ফায়দা হচ্ছেনা। একটু চাপ লাগলেই চাচী কোঁৎ করে ক্লেশ জানান দিচ্ছেন।
– এমনে হইবনা। আইনুদ্দি, আমি শুই, তুই উপরে শো। আল্লার দেওয়া সিস্টেমে আয়।
শাতিরা বেগমের মতামত মেনে শুইয়ে দেয় আইনুদ্দি। কোমর ঘুরিয়ে টেবিল ল্যাম্পের আলোয় ধরে উরুসন্ধি। চাঁছা বাদামী, উঁচু ঢিবিওয়ালা গুদ। বাইরের চামড়ার নমনীয়তা অত্যধিক। শুধু পা ছড়িয়ে দিলেই ভেতরের পাঁপড়ি মেলে যায়, গাদনছিদ্র স্পষ্ট দেখা যায়।
– কি দেহস বুড়ি মাইনষের মাঙ!
– দেহি..
শাতিরা বেগম লজ্জ্বা পেয়ে সোজা হয়ে শোন। আইনুদ্দি গুদের ওপর একগাদা লাল ঝড়িয়ে ধোনের ডগা দিয়ে লেপ্টে দিচ্ছে।
– ঐ পোলা, বোতলটা নে, তেল ভর ঠাইসা!
পা ছড়িয়ে ধরেন শাতিরা বেগম। আইনুদ্দিকে দেখান নারকেল তেলের বোতল। রিকশাওয়ালা শুরুতেই ধোনের ডগা তেলে চুবচুবে করে নেয়।।
– আপনের জ্বলবনা তো?
কৌটা হাতে নিয়ে জিজ্ঞেস করে।
– নারিকেল তেল জ্বলেনা, দে।
গোল টিনের তেলের কৌটার ওপর থাকা প্লাসিটের মুখটা খুলে ফিডারের মত নজেলটা চেপে ধরে গুদের মুখে। কয়েক সেকেন্ড পর তেল গড়িয়ে বেরোতে শুরু করলে সরিয়ে নেয় কৌটা।
এই বয়সে সোজা হয়ে শুয়ে থাকতে গেলেও পিঠ ব্যাথা শুরু হয়। আর হাঁটতে গেলে হাঁটু। শাতিরা বেগম ওসব না ভেবে গুটিশুটি হয়ে শুয়েছেন। পা তুলে আইনুদ্দির কোমরে পেঁচিয়ে সঙ্গম উপভোগ করছেন। ভরা পিচকিরিতে চাপ দিলে যেমন চাপ লাগে তেমন চাপ লাগছে। তেলের বদান্যতায় আর স্থিতিস্থাপক গুদের দেয়ালের কল্যাণে ব্যাথ্যাট্যাথ্যা পাচ্ছেন না। আইনুদ্দিও অর্ধেক বাঁড়া পুরে ছন্দে আসার চেষ্টা করছে সতর্ক ঠাপ দিতে দিতে।
– আইনুদ্দি আমার বিয়ার গল্প শুনবা?
– হ, কন।
শাতিরা বেগম স্মৃতি রোমন্থন শুরু করেন আরাম করে গাদন নিতে নিতে।
– বিয়ার পরের দিন নাইওর আসার পরে পয়লা কাজ হয়। আমাগো হয়নাই। আমিও ছোট, তোমাগো চাচাও বয়স কমই কইতে গেলে। হ্যায় লাগাইতে পারেনাই। পরের রাইতেও পারেনা। না পাইরা তো শরম। শক্ত মাঙ্গের মুখ, সোনা দিয়া ঠেললে খোলেনা। সেইদিন আমি শ্বশুরবাড়ি। এই রাত্রের বেলাই তোমাগো চাচা বাইর হইয়া খুজতাছে, কারে বলা যায় এই সমস্যার কথা। হের বড় বইন, আমার ননাস, দেইখা ডাক দিয়া কয়, কিরে, বৌ রাইখা বাইরে কি? কি করব, বড় বইন, তারেই শরমে শরমে কইল। ননাস নাকি কইছে, সমস্যা নাই, ছিদ্রি ঠিক থাকলে ঢুকব। তেল দিয়া চেষ্টা কর। না পারলে ডাক দিস, ধরাইয়া দিমুনে।
আইনুদ্দি গাদনে গতি আনার চেষ্টা করছে। তাতে তেলের তাপমাত্রা বেড়ে গেছে ঘর্ষণে। স্বাভাবিকের চেয়ে অনেক বেশি গরম লাগছে ধোনের চামড়ায়।
– তোমার চাচায় রান্নাঘর থেইকা সইষ্ষা তেল নিয়া আইসা পড়ছে। সোনায় মাখাইয়া হেরপরে দিছে। ঢুকছে ঠিকই, কতক্ষণ পরেই তো জ্বলা শুরু। আমার নাহয় পর্দা ফাটছে, হের কি অইল? একটু পরে ননাস আইছে দেখতে, আমাগো কাম দেইখা তো হাসতে হাসতে শেষ। হের মনে হইতাছিল ভাই মনে হয় সঠিক ফুটা খুইজা পাইতেছেনা। কয়, নারিকেল সে-না নিবি!
গল্পটা বলে হাসেন শাতিরা বেগম।
– পরথম দিকে এইরহম অয়। তয় সইষ্ষার তেল কিন্ত খারাপ না। ঘানিভাঙ্গা এক লম্বর তেল অইলে ধোন মালিশ কইরা বড় বানানি যায়।
আইনুদ্দি বলে।
– মালিশ করেই বড় বানাইছিস?
ধরেন শাতিরা বেগম। হাসে আইনুদ্দি।
– হেহেহহ.. নাগো, আল্লায় যা দেওয়ার দিছে।
বাঁড়াটা পুরোই চলছে এখন। আইনুদ্দি ভারী অবাক। চাচীর গুদ এত সহজে মানিয়ে নেবে ভাবতে পারেনি। হোকনা তেল চুবচুবে, তবু তো..
এদিকে গুদ-বাঁড়া অতিরিক্ত পিচ্ছিল, এত সহজে চলাচল করছে যে গুদের গলিঘুপচির পরিচয় মিলছেনা। হাত মারলেও এরচে বেশি খাঁজটাঁজ অনুভব করা যায়।
– চাচী, তেল বেশি হইয়া গেছে।
অভিযোগ করতে বাধ্য হয় আইনুদ্দি।
– মুইছা ল একটু।
শাতিরা বেগম একমত পোষণ করেন। আইনুদ্দি পেটিকোট দিয়ে বাঁড়া মোছে। গুদের ওপর চেপে চেপে খানিকটা তেল বের করে আনে।
– চাচী, আপনের রস টানে এহনো? বিজলা বিজলা লাগে যে?
– রস আইবোনা ক্যান রে ছেড়া? আইজকা তো মাসিক শেষ হইল, কয়দিন পরে গলগল কইরা বাইর অইব দুধে হাত দিলে!
অবাক হয় আইনুদ্দি। চাচীর এখনো মাসিক হয় জানা ছিলনা। “বুড়ি” বলা যায়না তবে চাচীকে।
– আল্লার দেওয়া রসই ভালা। তেলেতুলে সব গরম হইয়া যায়।
আইনুদ্দি মন্তব্য করে। হুঁ আওয়াজ করেন শাতিরা বেগম।
শাতিরা বেগমের সহবাস উপভোগের সুযোগ হয়েছে প্রায় একদশক পর। প্রায় বলার কারণ, স্বামীর প্রস্থানের পর একবার সুযোগ হয়েছিল। জাহিন সাহেব বোনের একাকীত্ব দেখে খেদমতের কথা বলে এক বন্ধুকে নিয়ে এসেছিলেন একবার।
শাতিরা বেগম আলাপ করতে গিয়েই টের পেয়েছেন এই লোক মুসাফির-টুসাফির নয়। আজীবন বরিশাল থাকা লোক মনু-টনু না বলে স্পষ্ট বাংলায় কথা বলবে, এমন হয়?
না, তাড়িয়ে দেননি ভাইয়ের ফ্রডস্টারকে। অপরাধবোধ নিয়েই উন্মত্ত যৌনলীলায় মেতেছেন। জাহিন সাহেবের বন্ধু বলে কথা, হতাশ করেনি। সপ্তাখানেক এই অভিসারে মত্ত ছিলেন। সচেতনভাবেই দেহের অভ্যন্তরে সঙ্গমসমাপ্তি করতে দিতেন না। বাঁড়াধারি সেটাকে অপমান হিসেবে নিয়েছে। এরপর আর কারো ডাকে সাড়া দেননি বিধবা, কাওকে ডাকেনওনি।
আসন পরিবর্তন করে শুয়ে পড়েছে আইনুদ্দি। গায়ের ওপর চেপে গুদে বাঁড়া পুরে কর্মযজ্ঞ চালিয়ে যাচ্ছে চাচী।
কয়েকবার দেখিয়ে দেবার পর শাতিরা বেগম নিজেই পুরো গা ঘষে ওপর-নিচ করছেন, পাছা নেড়ে ঠাপ নিচ্ছেন, আইনুদ্দি তো নিজের কাজ চালিয়ে যাচ্ছেই। ছন্দ চলে আসার পর বুকে মাথা ডুবিয়ে চুপচাপ সুখ ভোগ করতে লেগে পড়েন বিধবা।
প্রাকৃতিক পিচ্ছিলকারক আসার পর খানিকটা টাইট হয়েছে গুদ, বিশেষ করে ওপরে উঠে বসার পর চওড়া গর্দানটা কোথায় যেন ঢুকে ঠুকে দিচ্ছে।
– আইনুদ্দি?
– জ্বি চাচী।
– তোমার বিচি খালি তো?
– জ্বি, দুইবার ফেলাইছি।
– হুমম, তাও বইলো।
– আচ্ছা।
শাতিরা বেগম আজও বীর্যধারণ করতে আগ্রহী নন। আইনুদ্দির দশাসই বাঁড়া দীর্ঘক্ষণ যাবৎ চলমান। গুদের ভেতর ওটা কয়েকবার পালস করলেই মনে হয় এই বুঝি ঢেলে দেবে।
পায়ুমুখে আঙুল পড়তে শুরুতে গা গুলিয়ে উঠেছিল বিধবার। চাপ দেয়ায় বকে দিয়েছেন রিকশাওয়ালাকে। এখন সে তেলে ভেজা আঙুলের ডগা খসখসে জায়গাটাতে মর্দন করছে শুধু। এটা উপভোগ করা যায়।
শাতিরা বেগমের দম ফুরিয়ে আসছে। স্তনবৃন্ত শিরশির করছে। ঠাপ বন্ধ করে চাঁছা গুদের মুখটা চারদিকে ঘষছেন আইনুদ্দির লিঙ্গের গোড়ায়। খালি অন্ধের মত সঙ্গম করলেই সুখ পাওয়া যায়না।
– আইনুদ্দি, আমার হইয়া যাবে!
বলতে বলতে সোজা হয়ে বসেন। বাঁড়াটা সোজাসোজি গভীরে ঢুকে আঘাত করার আগেই পায়ে ভর দিয়ে বসেন।
– জ্বি চাচী, আলহামদুলিল্লা।
– তোমার না হইলে রাগ করবা?
– ইশ, কি যে কন চাচীয়ে, আপনের হইলেই হইল। আমার দুই কিস্তি হইছে।
– আচ্ছাহহ.. ওফফফ.. তাইলে তুমি ঠাপাও.. হুমমহহ…
ESTÁS LEYENDO
কমিউনিটি সার্ভিস (১৮+)
Fantasía🔥🔥বোম্ব🔥🔥 তৈরি হয়ে যান এক অন্যরকম যৌন জগতে ভ্রমনের জন্য। যতই ভেতরে প্রবেশ করবেন ততই আশ্চর্য হয়ে যাবেন, একদম নিশ্চিত।