ওভাবেই ঝিমিয়ে পড়েছিলাম, পনের-বিশ মিনিট পর আওয়াজ শুনে সজাগ হয়ে গেলাম। ভেতর থেকে একজন শিক্ষিকা বেরিয়ে এসেছে। আমার সঙ্গে চোখাচোখি হতে একটু থমকে দাঁড়ায়। এই মহিলা তিনজনের মধ্যে কনিষ্ঠ। খোলা বুক, মাথাটা হঠাৎ সচেতন হয়ে গেল।
ম্যাডাম ঘুরে রুমে ফিরে যাচ্ছিল, ভেতরের লোকটিও বেরিয়ে আসে।
– ভাই বাইরে বসে আছেন?
শুধু লুঙ্গি পড়া যুবক কাছে এসে জিজ্ঞেস করে।
– এইতো, পাহাড়া দিচ্ছি।
কারণ শুনে হাসে। উস্তাযা শুধু সালোয়ার পড়ে বেরিয়েছে, হাত ক্রস করে বুক ঢেকে লোকটির পিছু পিছু হেঁটে বাথরুমে চলে গেল।
– আপনারা খুব খাতির করতেছেন। সেই বিকাল থেকে কষ্ট করতেছেন, খাওয়াদাওয়া, এখন আবার পাহাড়া দিতেছেন।
গা মুচড়ে কৃতজ্ঞভাবে বলছে যুবক।
– আপনারা মেহমান না, করতে ত হবেই।
– তাও ডিফারেন্স আছেনা, সব জায়গায় তো একরকম না। আপনারা তো অনেক প্রেশারে আছেন, তবু কত কেয়ার করতেছেন। উস্তাযারাও খুব ভাল, ভদ্র। পাক-পরিষ্কার, ফাস্ট ক্লাস সার্ভিস।
– পাক-সাফ তো ঈমানের অঙ্গ।
ইঙ্গিত ধরতে পেরে বলি।
– মানে কয়জনে? গত মাসে এক জায়গায় গেলাম। নাম বলা উচিত না, গীবত হবে। ওই এলাকার মানুষ আবার ঝাল খায় বেশি। খাইয়া-দাইয়া হু-হা করতে করতে রুমে গেলাম। খাওয়া যেমন তেমন, চেহারা মাশাল্লাহ। হইলেই কি, সবখানে লোম। বেটী মানুষের এত লোম থাকবে কেন?
– বেটী-ই ছিল তো শিওর?
– যা বলছেন.. ছ্যাদা খুইজা পাইতে জঙ্গলে ঢোকা লাগছে!
পেট চাপড়ে হাসে যুবক।
– জিজ্ঞাস করছি, সাফ করো না যে? বলে, ওই এলাকায় মেয়ে মানুষ নাকি ব্লেড ইউজ করেনা। বুনি মুখে দিছি, ওমা, সেইখানেও কয়টা লুম্বা! কি কাহিনী বলেন..
অবাক মুখ করে বলে।
বাথরুম থেকে বেরিয়ে এসেছে শিক্ষিকা।
– রুমে যাই আমি।
বলে দ্রুত ভেতরে চলে গেল।
– যান, আসতেছি।
যুবক সেদিকে তাকিয়ে জানায়।
– ভাল ঘরের ভদ্র মেয়ে।
সঙ্গিনীর কথা বলছে।
– যা বলি সব শোনে। মানুষ বলে ঢাকার বেটীরা নাকি ঘাড়ত্যাড়া। আমি তো দেখি দেশগ্রামের গুলাই বেয়াদব বেশি। তুই মেয়েলোক, যা বলব তা করবি – অথচ ঠিকমত কাপড় খোলানোও মুশকিল!
মাথা নেড়ে খেদ প্রকাশ করে যুবক। ঢাকার মেয়েমানুষ নিয়ে বিকেলে বাজে মন্তব্যের পর এখন আবার গদগদ হওয়া দেখে মজা পাচ্ছি। বললাম,
– শিক্ষাদীক্ষার ব্যাপার আছে।
– ওইটাই ভাই। ইনারে তো কম বিরক্ত করিনাই, তবু রাগ করেনা। উপর থেকে নিচে পাওয়ের তলা পর্যন্ত দেখছি, মাথার চুল ছাড়া কোন লোম নাই। ছিলা মুরগির মত পরিষ্কার সোনা, লোশন-ক্রিমের বাসনা আসে – মুখ দেওয়ার লোভ সামলাইতে পারলাম না!
গলায় প্রশান্তি যুবকের।
– খালি মুখ-ই দিলেন?
একা বসে থেকে বোরিং লাগছিল, আলাপ জুড়ে দিয়েছি।
– মুখ-ই তো তুলতে মন চায়না। তাও দিছি, সবই দিছি – ঢাইলা দিছি!
– ভাসায়ে দিয়েছেন?
– কি করমু, আর পারলাম না। বিয়াইত্যা, বয়স নাকি পয়ত্রিশ – দেইখা মনে হয়?
না, আরো কমই মনে হয়। স্বীকার করলাম।
– ঠিক আছে, বসেন তাহইলে। ধুইয়া নিয়ে যাই, এইবার লম্বা টাইম খাওয়াবো। কি সুন্দর করে চাটে-চাটে সোনা খায়, আহ!
লুঙ্গির সামনেটা ধরে রোমাঞ্চিত হয় যুবক। বাথরুমে ঢুকে পড়ে।
ফ্রেশ হয়ে ফিরে যাবার পর পরই উস্তাযা আবার বেরিয়ে এল। এবার পাতলা শেমিজে গা ঢেকেছে। আমার দিকেই আসছে। জিজ্ঞেস করল,
– আপনি সারারাত বসে থাকবেন নাকি বাইরে?
– ইমাম সাহেব তো বললো আজ থাকতে।
– তাই বলে বাইরে বসে থাকবেন? মশা ধরবে একটু পর, বসে থাকবেন কিভাবে? বাইরে সিকিউরিটি আছে, পাহাড়া দিতে হবেনা। ওই রুমের মেয়ে আসছে তো, আসেন আমার সঙ্গে।
চার নম্বর রুমের দরজায় নক করে ম্যাডাম। স্টীলের দরজায় দুবার নক হবার পর ঘড়ঘড় আওয়াজ করে দরজা খুলে যায়।
– স্লামআলাইকুম আপা।
অল্পবয়সী নারীকন্ঠ।
– ওয়ালাইকুম.. কখন আসছ তুমি?
– এইতো, মাত্রই।
– বাইরে মেহমান বসে আছে দেখোনাই?
– বাইরে? না, না.. কাওকে তো দেখলামনা!
মনে হল ভেতর থেকে মেয়েটি উঁকি দিল। তারপর দ্রুত বেরিয়ে এল আঁধারে। বারান্দার লাইট ওরা কেউ নিভিয়ে দিয়েছে।
– স্যরি, আপনাকে দেখিনি। আমি মাত্রই আসলাম।
অপরাধী কন্ঠে বলে আঁধারে দাঁড়ানো মেয়েটি।
– আমি একটু বাথরুম সেরে আসি? পরে বের হতে হবে নইলে, বিরক্ত হবেন।
প্রশ্নের মত শোনা গেল। তবে সে দাঁড়ালনা, বাইরে চলে গেল দ্রুতপায়ে।
– হ্যাঁ, আসেন।
আস্তে করে বললাম তবু।
– রুমে যান, ও চলে আসবে। পাঞ্জাবি-পায়জামা খুলে রিলাক্স করেন। আমি এইযে সোজা সামনের রুমে আছি, প্রয়োজন হলে ডাক দিবেন।
উস্তাযা চলে গেল রুমে। কি আর করব, জুতো রেখে ভেতরে ঢুকলাম।
ছোট্ট রুম, কম আসবাবপত্র। লাল রং করা ফ্লোর। জানালা নেই ঘরে। ডাবল বেড আছে একটা। বসলাম বিছানায়। মাদ্রাসার মাসিক পত্রিকার একটা কপি পড়ে আছে, পাতা উল্টে দেখছি ছাত্রদের করা রঙিন ক্যালিগ্রাফি।
মেয়েটি খুব চঞ্চল। রুমে ঢুকেই দ্রুত জামা খুলতে শুরু করেছে পেছন ঘুরে।
– স্যরি, বাসায় গিয়েছিলাম, দেরি হয়ে গেল। আপনারা কোথা থেকে এসেছেন যেন?
পাজামা নামাতে নামাতে জিজ্ঞেস করে মেয়েটি। প্যান্টি নেই, সরু কৃষ্ণবর্ণের শরীরে তাজা তামাটে নিতম্ব।
– মেহমানরা খুলনা থেকে এসেছে। আমি কাছেই থাকি।
ব্রেসিয়ারের হুক খুলতে উদ্যত হয়েছে, চট করে ঘুরে গেল মেয়েটি। মুখে কৌতুহল। কয়েক সেকেন্ড অপলক তাকিয়ে রইল আমার দিকে।
– ইয়াল্লা, ভাইয়া!
প্রায় চেঁচিয়ে মুখ ঢাকল হাতে। লাইটের পরিষ্কার আলোয় মুখ দেখে আমিও চিনেছি।
– আমি বাইরে যাই, তুমি কাপড় পড়ে নাও।
বিব্রতভাবে বললাম দাঁড়িয়ে।
– থাক থাক থাক!
হাত নেড়ে আমাকে বসতে ইশারা করল। দরজা লাগিয়ে দিল।
– খুলেছি যখন খুলেছি। বলেন, কেমন আছেন?
– ভাল। তুমি? বাসার সবাই কেমন আছে?
– আছে, আলহামদুলিল্লাহ।
নাইমা আমার অফিসের কাদের ভাইয়ের ছোটবোন। কয়েকবার ওদের বাসায় গিয়েছি, মাদ্রাসায়ও আসতে-যেতে দেখা হয়েছে। ওকে হঠাৎ প্রায় নগ্ন দেখে অস্বস্তিতে পড়লাম।
– আপনার আসার কথা? ইশ, কখন থেকে ওয়েট করছেন, আমি তো খবরও নিলাম না বেরিয়ে।
যুবতী অপরাধীর মত বলে। পা ক্রস করে ব্রেসিয়ারের ফিতা নামিয়ে দিচ্ছে।
– থাক নাইমা, কাপড় পড়ে ফেলো।
থামানোর চেষ্টা করলাম। পাত্তা না দিয়ে বুক উদোম করে দিয়েছে নাইমা। মাঝারি সাইজের ওঁচা স্তন। চোখ পড়ে গেলে লেগে থাকে, ওরকম।
এক হাত লজ্জ্বাস্থানে রেখে দাঁড়াল। মুখে হাসি লেগে আছে, লাজুক হাসি।
– কি পড়বো আর, দেখেই তো ফেলেছেন। ছোটবোনের কাছে এসেছেন, বের করে দেয়া যায়?
– না, বসে গল্পটল্প করি। তুমিও তো টায়ার্ড, গল্প করতে করতে ঘুমাই।
– হুহ, গল্প করি.. অফিসে গিয়ে ভাইয়াকে তো বলবেন নাইমার কাছে গিয়েছিলাম, খালি গল্প শুনিয়ে আপ্যায়ন করেছে।
সন্দেহপূর্ণভাবে বলে যুবতী।
– কি বলে বোকা মেয়ে…
হাসলাম।
– সত্যি করে বলেন তো, খারাপ লাগছে আমাকে? দেখেন..
হাত সরিয়ে দেয় নাইমা। পেছন ঘুরে দেখায়। সরু দেহে তেলতেলে সুডৌল নিতম্ব দেখার মতই।
– খারাপ হবে কেন, ভেরি বিউটিফুল।
– ভদ্রতা দেখিয়ে বলছেন? সত্য বলবেন, মাইন্ড করিনা আমি।
– রিয়েলি সুন্দরী তুমি।
জোর দিয়ে বললাম।
– বাজে কথা। সুন্দরী মেয়ে নেংটো সামনে পেলে কেউ কাপড় পড়ে গল্প করতে চায়?
কঠিন প্রশ্ন। জবাব দেয়া কঠিন।
– সুন্দরী হচ্ছে ভদ্রতা করে বলা, সবাই বলবে জিজ্ঞেস করলে। নেংটো মেয়েকে সেক্সি না বলে সুন্দরী বলা মানে ইনসাল্ট।
কাটা কাটা শব্দে বলে নাইমা। কি বিপদ রে বাবা।
– সুন্দরী এবং সেক্সি, ঠিক হয়েছে তো?
– আর?
সন্দিহান নাইমা।
– মুখ সুন্দর, চুল সুন্দর, বুবস সেক্সি, এস সেক্সি।
এই মেয়ে এরকমই শুনতে চাইছে। শুনে খুশি হল।
– চলে?
দুপায়ের মাঝে নির্দেশ করে জিজ্ঞাস করে।
– চলে মানে, হুরপরী।
হাসি ফোটে মিষ্টি মুখে। বলে,
– সে ভাগ্য নেই। হুরনীরা হবে ভেরি ফেয়ার স্কীনড।
– এখনো বসে আছেন? লজ্জ্বা দিয়েন না তো আর, একা নেংটো দাঁড়িয়ে আছি। খোলেন!
নাইমা এগিয়ে আসে, পাঞ্জাবির গলার বোতাম খুলতে শুরু করেছে।
– এ্যাই, তোমার ভাবী বাসায় ওয়েট করছে। এখনি ফোন দেবে।
নিরস্ত করার জন্য বলি।
– একদিন রেস্ট দেন ভাবীকে …হাত উচু করেন।
গ্রাহ্য করেনা যুবতী। হাত উচু করিয়ে পাঞ্জাবি খুলে ফেলল। বুকের লোমের ওপর হাত বুলিয়ে দিল একবার। গা শিরশির করে উঠল।
– ভাবীকে ফোন দিয়ে বলে দেন, মাদ্রাসায় থাকবেন আজ।
পাজামার গিঁট খুলতে খুলতে বলে।
– কি যে বলো..
ফোন তো দিয়েছি। এখন ফোন দিয়ে কি এসব বলা যাবে? মনে মনে জিভ কাটি।
– না বললে চিন্তা করবেনা? দেন, ফোন দেন, আমি বলে দিই..
হাত থেকে মোবাইলটা ছো মেরে নেয়ার চেষ্টা করল।
– থাক, আমি বলব।
আর ঘাটালনা নাইমা। পাজামা খুলে দিয়ে বসতে বলল বিছানায়।
– আন্ডি খুলে দেন.. নাহ, থাক। আমি খুলে নেবো.. নাকি নষ্ট হবে?
– নষ্ট হবে কেন?
জিজ্ঞেস করলাম।
– হবে বলিনি, অনেকের হয়। খোলার আগেই..
বাক্য শেষ করেনা নাইমা। নিচু চৌকির সামনে ফ্লোরে ল্যাটা মেরে বসে শর্টসের ওপর দিয়ে খামছে ধরে। নির্জীব পুরুষাঙ্গ আঙুলে টিপে দেখছে।
– ডেড কেন?
চোখ নাচিয়ে জিজ্ঞেস করে। কাজল দেয়নি, তবু সুন্দর কালো চোখজোড়ায় নারীত্বের চাকচিক্য।
– ছোট বোনকে নেংটো দেখলে ডেড হবেনা?
গায়ের রংয়ের জন্য সুপাত্র পাওয়া যাচ্ছেনা নাইমার জন্য। বয়স কত হবে, একুশ-বাইশ। চেহারায় স্নিগ্ধতা আছে, গায়ের গড়নও ভাল। মোটামোটি লম্বাও, তবু হচ্ছেনা।
কাদের ভাই বোনের বিয়ে নিয়ে চিন্তিত। আমার কাছে পরামর্শ চাইলে আমিই বলেছিলাম মওলানা সাহেবের সঙ্গে পরামর্শ করতে।
মওলানা সাহেব সব শুনে বললেন বোনকে ঘরে আলসে বসিয়ে রেখে লাভ নেই, আল্লাহর রাস্তায় দিয়ে দেন, একটা ব্যবস্থা হবে। নাইমার শিক্ষা স্কুল-কলেজে, মাদ্রাসার মেয়েদের ইংরেজি-অংক পড়ায়।
– সো স্যরি। মেরেছি যখন আমি, জীবনও তো দিতে হবে আমাকে, না?
বলতে বলতে শর্টস খুলে দেয়। ঝুলন্ত অন্ডথলি, কিঞ্চিত লোমশ ঠান্ডা পুরুষাঙ্গ নেড়েচেড়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখছে।
ইন্টারেস্টিং জিনিস, মনে হল কয়েকবার এদিক-ওদিক নাক লাগিয়ে শুঁকল।
– ডিনার কোথায় করলেন, এখানে?
– হ্যাঁ।
– খিচুরি?
– আ.. রাইট। তুমি জানলে কেমন করে?
একটু অবাক হলাম। যদিও এখানে সাধারণত খিচুড়ি-ই রান্না হয়।
– ফ্লেভার পাচ্ছি।
বাঁড়া নেড়ে দেখাল।
– উস্তাযা খুব মশলা দেয়। সবাই মজা করে খায় আর সব স্পাইসি করে ফেলে।
অভিযোগের মত বলে নাইমা। ঘ্রাণ পেলে ঘামের বাসনাও পাবার কথা। কয়েক ঘন্টা ধরে ঘুরেছি বাইরে। সেসব কিছু বলল না।
হাতে পড়ার পর দ্রুত প্রাণ ফিরে পাচ্ছে ছোটবাবু। কচলে দিচ্ছে নাইমা। খানিক্ষণ কচলে মুন্ডিতে ছোট্ট করে চুমু দিল।
– হাতাহাতি আমাকে দিয়ে হয়না, টায়ার্ড হয়ে যাই। মুখে নিলে সমস্যা আছে?
জিজ্ঞেস করে।
– কি বলো, কিসের সমস্যা?
গদগদ হয়ে বললাম।
– কেউ কেউ লাইক করেনা, বলে মাকরুহ।
গপ করে ধোনটা গিলে ফেলেছে নাইমা। গরম লালায় আবৃত উষ্ণতায় দ্রুত বেড়ে উঠছে।
মুখে রেখে গোড়া থেকে জিভ প্যাচিয়ে প্যাচিয়ে ওপরে উঠে এল, মুন্ডিটায় ঘষাঘষি করল খানিকক্ষণ। চুলগুলো বাঁধা, নোয়ানো মাথার পরে পিঠের বাঁক দেখা যাচ্ছে।
মুখ থেকে বের করে ধোনের গোড়া চেপে ধরল নাইমা। চোখ তুলে তাকাল, জিভ দিয়ে চাটতে শুরু করল। মুন্ডির চারপাশে ঘুরিয়ে ফ্লিক করে চোখ নাচাল।
– ভাল হচ্ছে?
– হুমম।
মাথা নাড়লাম। খুশি হল নাইমা। জিহ্বার ডগা সরু করে মূত্রছিদ্রের ওপর বসিয়ে স্ক্রু ড্রাইভারের মত ঘোরাতে শুরু করল। একটু জ্বালা করল। এরকম কিছু আগে দেখিনি, তাই আটকালাম না।
বাঁড়া পূর্ণদৈর্ঘ্যে পরিণত হয়েছে। হাত ছেড়ে দিল নাইমা। সাপোর্ট ছাড়াই উর্ধ্বপানে তাকিয়ে লিঙ্গমুন্ড। নাক ঘষে দিল দন্ড জুড়ে।
– এইতো, কি সুন্দর বড় হয়েছে। কি যেন বলছিলেন, আমাকে দেখে মরে গেছে!
বিজয়ীনির হাসি নিয়ে বলে নাইমা।
– এমন চাটলে মরা মানুষেরটাও জেগে উঠবে।
শুনে হাসে ও, কথাটা পছন্দ করেছে।
– পুরুষের ভালমানুষি সব মুখে মুখে। ওপরের মুখে বলে তওবা-তওবা, নিচের মুখে খাই-খাই।
– কই বলল খাই-খাই? শুনলামনা তো।
– আদর খাচ্ছেনা? আদর খেয়ে পেট ভরিয়ে ফেলেছে, তবু আরো চাচ্ছে। বেশি খেয়ে আবার ঠিকই বমি করে দেবে। যারটা খায় তার গায়েই বমি করে!
চড় দেয়ার মত টানটান বাঁড়ায় হাত ছুঁড়ে মারে কয়েকবার। যেন শাস্তি দিচ্ছে বেয়াদবটাকে।
– ইশ, মুখে নিয়ে হাভাতের মত খাচ্ছে, যাকে খাচ্ছে তাকেই পেটাচ্ছে!
যোগ করলাম ওর মতই।
– আচ্ছা? দেখেন আর কি কি খাই!
চ্যালেঞ্জর মত বলে নাইমা। অন্ডথলির দিকে মনযোগ দিচ্ছে এবার। ঝুলন্ত চটচটে চামড়াসহ বিচিগুলো আলতো করে কচলে দিচ্ছে।
– জোরে হয়ে গেলে বলবেন, হুম?
প্রেশার মাপার বাল্বের মত চাপতে চাপতে আবার মুখে নেয় বাঁড়াটা।
– নাইমা এত মজা করে আইসক্রিম খায়, জানতাম না তো।
কোমরটা একটু ওপর দিকে ঠেলে দিয়ে বলি।
– জানতাম না, শিখেছি। ডিম খাওয়াও যে শিখেছি, সেটা জানেন?
চোখ তুলে বলে যুবতী। আমার দুপাতি দাঁত দেখে হাসে।
হাত ছেড়ে দিয়ে কপালে গুতো দিয়ে বাঁড়া পেছনে ঠেলে দেয়, চুমু খাবার মত কামড়ে ধরে অন্ডথলির চামড়ার সংযোগস্থল।
জিভ লাগিয়ে, চেটে, ঠোঁট গোল করে টেনে টেনে ঘর্মাক্ত থলির স্বাদে অভ্যস্ত হয়। মাথা আরো নিচু করে ঝুলন্ত বিচির একটা চুকস্ করে মুখের ভেতর টেনে নেয়। সংবেদনশীল চামড়া উষ্ণতার আবেশে দ্রুত কুঁচকে যাচ্ছে শিরশিরিয়ে।
– এখন ইজি হবে।
বিচিগুলো দেখতে দেখতে ভেতরে ঢুকে গেল, হাঁ করে পুরোটা জুড়ে মুখ বসিয়ে দেয় নাইমা। চাটুনি দিয়ে বাতাস টেনে নেয়। গলা পেছন দিকে সরিয়ে নেয়ার সময় সঙ্গে যায় শক্ত অন্ডথলি, টানটান হলে ছেড়ে দেয় চকাস করে।
– আহমম..
পেছন কাঁপিয়ে আওয়াজ করলাম।
– কোনটা ভাল লাগছে বেশি, আন্ডা খাওয়া, নাকি আইসক্রিম?
বাঁড়া ধরে কচলে দিয়ে জিজ্ঞেস করে।
– সব সোনা, সব.. খুব ভাল হচ্ছে।
নিচু হয়ে গাল টিপে দিয়ে বলি।
– ভাল না হলে হবে? অফিসে গিয়ে ভাইয়াকে বলবেন, নাইমার সঙ্গে দেখা হয়েছিল, ঠিকমত আপ্যায়ন করেনি!
নাক ফুলিয়ে বলে।
– নাহ, এসব বলবো কেন?
– এইযে ভাল করে আপ্যায়ন করছি, বলবেন না?
আহত শোনায় নাইমাকে।
– বলব, বলব নাইমা একটা ভাল মেয়ে।
মসৃণ শ্যামা গালে হাত বুলিয়ে বললাম।
– তুমি কি এখন এখানেই থাক?
– প্রতিদিন না, ডেইট আছে, ঐ হিসেবে। এই রুমে আরেকজন থাকে, এখন নেই। আগামী সপ্তায় আবার আসবে।
জিভ বের করে বিচি-ঝোলা চাটতে চাটতে আলাপ করছে নাইমা।
– তারপর, বিয়েশাদীর কি অবস্থা, সম্বন্ধ আসতেছে?
– বলেন দেখি, আজ বাসায় কেন গিয়েছিলাম?
ইঙ্গিতপূ্র্ণভাবে জিজ্ঞেস করে। বললাম,
– দেখতে এসেছিল?
মাথা নাড়ে নাইমা।
– আলহামদুলিল্লাহ, আবাসিকে ওঠার পর থেকে প্রস্তাব আসছে। আজকেরটা অনেকটাই পাকাপাকি।
ওর কন্ঠে তৃপ্তি।
– বেশ তো.. কবে থেকে আছ মাদ্রাসায়?
– টীচিং করছি চার-পাচমাস তো হয়েছে। ম্যাথ পড়াই মেয়েদের।
– মেহমানদারি?
– ছোবহান হুজুর বলেছে, আবাসিকে গেলে প্রস্তাব আসবে। ভয়ে ভয়ে আর আসা হয়নি। দুই-আড়াই মাস আগের কথা, মুহতামিম সাহেব ডাকলেন একদিন সবাইকে।
– আজিজ হুজুর?
– হুমম… লাগাবেন এখন?
নাইমা আলাপে মজে গেছে। শুয়ে পড়তে চাইছে। একবার ভেবে মাথা নাড়লাম।
– হ্যাঁ।
নাইমা বালিশ নিয়ে শুয়ে পড়ল চিৎ হয়ে। সুন্দর দেহাবয়ব। গায়ের কোথাও তামাটে রং বেশি উজ্জ্বল, কোথাও গাঢ়। টানটান মাঝারি বুকের মাঝে কালো তেলতেলে বোঁটা। পরিষ্কার যোনির বেদী। ফোলা ঢিবির মত উঁচু ভোদা। চারপাশটা কালো কুচকুচে।
– হুজুর আসে এখনো মাদ্রাসায়? শুনেছি অসুস্থ।
জিজ্ঞেস করলাম।
– কম আসেন। ওইদিন এসে আমাদের সব ম্যাডামদের ডাকলেন। বললেন, মজলিসে যোগ দিতে মেহমান আসছে বেশ কয়েকজন, তোমাদের আপ্যায়ন করতে হবে। উনি বললে কি মানা করা যায়, বলেন?
– উহু, ওনার কথাই লাস্ট।
একমত হলাম। বুকে কামড় দিয়ে নিপলের চারপাশটা চেখে দেখছি। পারফিউমের আর ঘামের মিশ্র ঘ্রাণ চামড়ায়। চুলে আঙুল ছড়িয়ে দিচ্ছে নাইমা।
– রেগুলার আসে মেহমান?
– সব সময় না, এখন বেশি। প্রতি সপ্তাহে এলাকা ভিত্তিক মজলিস বসতেছে। আজকে তো লোক আসেনি, এমনিতে এইখানে জায়গা হয়না। ঐদিন কুমিল্লা থেকে আসছে.. কয়জন টোটাল মনে নেই, আমার রুমেই ছিল তিনজন!
– জায়গাই তো নেই। তিনজন কই ঘুমায়?
– তিনজন হলে আর ঘুমানোর সময় থাকে?
চোখ উল্টে বলে নাইমা।
– মেহমানরা প্রস্তাব দেয়?
– দেয় তো.. আবাসিকে থাকতেছি দুইমাস ধরে। গতমাসে এসেছিল কুমিল্লার একজন, এইমাসে প্রস্তাব দিয়েছে। ওনার বাসা থেকে দেখতে আসবে বুধবার।
– আজকেরটা না বললে প্রায় পাকাপাকি হয়েই গেছে?
– হয়েছে.. তবু অপশন থাকা তো ভাল।
বুদ্ধিমতির মত হাত নেড়ে বলে।

VOUS LISEZ
কমিউনিটি সার্ভিস (১৮+)
Fantasy🔥🔥বোম্ব🔥🔥 তৈরি হয়ে যান এক অন্যরকম যৌন জগতে ভ্রমনের জন্য। যতই ভেতরে প্রবেশ করবেন ততই আশ্চর্য হয়ে যাবেন, একদম নিশ্চিত।