জান্নাত- হ্যাঁ? *অবাক হয়ে তানভীরের দিকে তাকিয়ে*
তানভীর- বললাম জায়গাটা সুন্দর।
জান্নাত একটু চিন্তা করে বিরবির করে বলে- আমি ভাবলাম আমাকে বলেছে।
তানভীর- কিছু বললা?
জান্নাত- কই না তো।
তানভীর- কিছু শুনলাম মনে হলো।
জান্নাত- ভুল শুনেছো! 😑
তানভীর- আচ্ছা আচ্ছা। আমি ভুলই শুনেছি। এখন দাঁড়াও ওইদিকে ছবি তুলি।
জান্নাত দাঁড়ায় তবে হাল্কা নার্ভাস থাকে।
তানভীর- চিল! ছবিই তো তুলতেছো বিয়ে করতেছো না। *শব্দহীন হেসে*
জান্নাত তানভীরের কথায় বোকা বোকা চোখে তাকিয়ে থাকে।
তানভীর- আরে ইজি হয়ে দাঁড়াও। নাহলে ছবি সুন্দর আসবে না। একদম বুয়াদের মত আসবে। যদিও তুমি বুয়াই। তাও তো আমার পারসোনাল বুয়া। একটা আলাদা ব্যাপার স্যাপার আছে। *মুচকি হেসে*
জান্নাত- 😑
তানভীর- আচ্ছা এখন ভালোভাবে দাঁড়াও। লেট হয়ে যাচ্ছে। আমাকে খুজবে সবাই। আমি আজকের ক্যামেরামেন।
জান্নাত- এহ আসছে ক্যামেরামেন। আস্তে আস্তে বলে ভালোভাবে দাঁড়ায় জান্নাত।
.
.
.
.
.
জাহিদ- আচ্ছা অনেক্ষন তো হলো! তানভীর এখনো আসে না কেন!
রাহি- উফ জাহিদ ভাইয়া! তানভীর ভাইয়ার কথা তোমার এতোবার তো আর কোনোদিন মনে পড়ে না। আজ একটা কাজে গেছে এখন তানভীর তানভীর করতেছো।
তখনই পেছন থেকে ফিমা বলে- লাবণ্যের মতো। *হেসে*
রাহি- ওই হচ্ছে আরেক পিস। এই বলে রাহিও হাসতে থাকে জোরে জোরে।
তানিয়া আর জাহিদ বোকার মতো তাকিয়ে থাকে।
রাহি- বুঝো নাই তো?
জাহিদ মাথা নেড়ে না বুঝায়।
রাহি- লাবণ্যকে তো চেনো? এ আসার পর থেকেই শুধু তানভীর তানভীর করতেছে। তাই জন্য তোমার সাথে উদাহরণ দিলাম।
