পর্বঃ ২৫

50 4 0
                                    



-  আউচ ইস, আপনি কি নরখাদক হয়েছেন নাকি? রক্ত বের হয়ে গেছে। আপনি তো....
- চুপ just not a sound,(জোরে ধমকিয়ে)। গলার লকেট টা সবাইকে দেখাতে হবে? লকেট টা ঠিক বুকের কোথায় গিয়ে পরে থাকে দেখেন না আপনি? সেই যায়গা টা উন্মুক্ত রেখে সবাইকে দেখার জন্য। এখন যান গিয়ে লকেট টা দেখান আর( আচড়ে হাত দিয়ে) এটাও দেখান।

শুভ রুম থেকে বের হয়ে গেলো।

- আর একটা কথা, আপনি ভালো করেই জানেন একটা বিবাহিত মেয়ের শরীরে আচড় দেখলে মানুষ কি ভাববে।
তারাতারি  চেন্জ করে নিন যান।

শুভ চলে গেলো।

- আস্ত বদমাইশ শুভ তুমি। তুমি যে আমায় এভাবে
ফলো করেছো আমি জীবনেও কল্পনা করিনি। আমি এখন বাহিরে বের হবো কি করে? আমি বুঝিনা আচরটা তুমি কেনো দিয়েছো? দারাও তোমার আঙুল গুলা আমি কেটে দেবো। রাগী রাক্ষস কোথাকার।
- ৭ দিন শুভ! সাতটা দিন তুমি আমার সাথে কথা বলোনা।৷ কেনো বলতে পারো? আগে তো কখনও এমন করতে না।  বিয়ে হবার পর থেকে তুমি এমন করছো কেনো? এই তোমার ভালোবাসা শুভ? এই তুমি আমায় ভালোবাসো?(ইরা)
- আমার এখন কথা বলতে ভালো লাগছে না, পরে কথা বলি।
- এখন তো ভালো লাগবেই না আমাকে তাই না? সব প্রয়োজন শেষ তাই না?
- কি বলতে চাচ্ছো তুমি হ্যা? প্রয়োজন শেষ মানে কি? আমি তোমার সাথে এমন কিছু করিনাই ইরা যাতে তুমি আমার সাথে এভাবে কথা বলতে পারো।
- এই শুভ তুমি জানোনা আমি তোমাকে কতোটা ভালোবাসি? প্লিজ আমাকে ইগনোর করোনা। আমি সত্তি তোমায় ওনেক ভালোবাসি।
- এতো ভালোবাসো তাহলে আমাকে ছেরে চলে যাবার চিন্তা মাথাতেও আনতে না। যাই হোক আমার কথা বলতে ভালো লাগছে না।
- শুভ? (তিশা)

কথাটা বলেই তিশা শুভকে পিছে থেকে জরীয়ে ধরে। শুভ যে ফোনে কথা বলছিলো সেটা তিশা বুঝতে পারে নি।

- আমায় এবার কে....

তিশা শুভকে জরীয়ে সামনের দিকে ঝুল দিয়ে সামনে  তাকিয়ে দেখে শুভ ফোন এর দিকে তাকাচ্ছে একবার আর তিশার দিকে তাকাচ্ছে। তিশা বুঝতে পারলো ও ইরার সাথে কথা বলছে। তিশা কিচ্ছু না বলে তারাতারি শুভকে ছেরে দেয়।

বউ - Wife  | √Nơi câu chuyện tồn tại. Hãy khám phá bây giờ