- পাগল তো বানাবোই কিন্তুু আমার প্রেমে,মেয়েরা পারে না এমন কোনো কাজ নেই,,আর যেখানে নিজের অধিকারের কথা বলে কথা, i love you my dear husband.
- ইরা,
- হুসসসসস( শুভর ঠোটে হাত দিয়ে) কইলজার লগে বাঁধি রাইখুম তোমারে ও সোনাই গো,সিনার লগে বাঁধি রাইখুম তোমারে।গান টুকু বলেই তিশা শুভর ঠোটে গভীর ভাবে একটা ভালোবাসার পরশ একে দিয়ে কেবিন থেকে বেরিয়ে আসে,
- এই মেয়ে কি করতে চাইছো তুমি? আমাকে কি একটু ও ভালো থাকতে দিবে না?(আবির)
- আমি আবার কি করলাম?
- তোমাকে রাহাত ভাই এর কাছে একা কে যেতে বলেছে? যদি কিছু হয়ে যেতো?
- সেটা আপনাকে না ভাবলেও চলবে, কলেজে সব মেয়েরই এমন সমস্যা হয়ই, আপনি কি সবার হেল্প করবেন?
- সবার সাথে তোমার সাt হয় না।
- কেনো? আমার আলাদা হবে কেনো?
- সব কথা মুখে বলতে হবে? তুমি বুঝনা কিছু?
- কি?
- তিশা! (শুভ)
- জি স্যার?
- ক্লাসে যান।
- আসলে আবির আমাকে কিছু বলতে চাইছে শুনেই যাচ্ছি।
- আমি এখন যেতে বলেছি মানে এখনই,গো।তিশা মুখ বাকিয়ে ওখান থেকে চলে গেলো,আর আবিরও,
সব সময় ভুল সময়ে চলে আসে স্যারটা।
- কি রে কি বলছিস মিনমিন করে(শিলা)
- আরে ওর তো অভ্যাসই ওটা(জয়া)
- চুপ করবি তোরা?(আবির)
- আচ্ছা আচ্ছা তোমরা এসব বাদ দাও,চলো ফুচকা খেয়ে আসি(তিশা)
- হুম গুড আইডিয়া, চল(শিলা)
- আজ না রে অন্য দিন, আজ আমি টাকা নিয়ে আসি নি(জয়া)
- আরে কোনো ব্যাপার না,আজ আমি
তোমাদের ট্রিট দিবো(তিশা)এর মধ্যে শুভ ঢোকে ক্লাসে, সবাই চুপচাপ বসে পরে, শুভ ক্লাস নেওয়া শুরু করে,
- স্যার এখানে আমার একটু সমস্যা(তিশা)
খাতা এগিয়ে দিয়ে, শুভ এগিয়ে গিয়ে খাতা টা দেখে তিশার দিকে ভ্রু কুচকে তাকায়, আর তিশা একটা ভুবন ভোলানো হাসি দিয়ে শুভর দিকে তাকায় কারন খাতায় লেখা আছে,
জানু আমার না কিছু টাকা লাগবে জরুরি
শুভ কিছু না বলে লুকিয়ে মানিব্যাগটা বের করে তিশার হাতে ধরিয়ে দেয়, তিশা তো বেশ অবাক হয়, তিশা এটা আশা করেনি শুভর কাছ থেকে।
BẠN ĐANG ĐỌC
বউ - Wife | √
Lãng mạnতিশার বাসর রাত, ফুলে ভরা বিছানায় এক হাত ঘোমটা দিয়ে চুপচাপ বসে আছে তিশা,পারিবারিক ভাবে বিয়েটা হয় ওর, বিয়েটা নিয়ে খুব এক্সাইটেড তিশা, কারন ও কখনও কোনো রিলেশন করেনি,বিয়ের পরে বর এর সাথে চুটিয়ে প্রেম করবে সেই আশা নিয়ে এতেদিন কাটিয়ে দিয়েছে। -Ononnaa