এর মধ্যে শুভ ক্লাস রুমে ঢোকে। তিশা চুপচাপ মাথা নিচু করে থাকে। আসলে নিরবে চোখের পানি ফেলতে থাকে।
শুভ তিশার সাথে কথা বলার অনেক চেষ্টা করে কিন্তুু পারে না। তিশা একটি বার এর জন্যও শুভর দিকে তাকায় নি।
ক্লাস শেষে।- তিশা আমার কেবিনে আসেন তো।
শুভ বের হয়ে গেলে তিশা ও শুভর পিছে বের হয় কিন্তুু শুভর কেবিনে যায় না। কলেজ থেকে চলে আসে। শুভ কেবিনে গিয়ে বসে তিশার জন্য অপেক্ষা করতে থাকে কিন্তৃু তিশার আসার কোনো সম্ভাবনা না দেখে শুভ কেবিন থেকে বের হতে গেলে ইরা এসে সামনে দারায়।
- তুমি আবার কেনো এখানে এসেছো?
- ওই মেয়েটাই তোমার বউ তাই না?
- (চুপ)
- তোমার আমার মধ্যে তো এমন কথা ছিলোনা শুভ? এই ১৫ দিন এ এত্তটা চেন্জ কি করে হলে তুমি?
- আমি কোনো চেন্জ হইনি ইরা। তোমার বুঝতে ভুল হচ্ছে।
- তাই? তাহলে আমার জরীয়ে ধরায় তোমার তো এতোটা রিয়্যাক্ট করার কারন তো আমি দেখছি না? নাকি তোমার বউ দেখেছে এ জন্য এতো সমস্যা?
- সমস্যা একটাই। আমি এসব পছন্দ করি না তুমি ভালো করেই জানো।
- কেনো? ভালোবাসোতো আমায় তবে কেনো আমি তোমাকে হাগ করতে পারবো না? আসলে এটাই সত্তি তুমি আমাকে আর ভালোবাসোনা।( ন্যাকাকান্না করে)
- আমার ভালো লাগছে না।শুভ ইরাকে পাস করে কেবিন থেকে বের হয়ে দেখে তিশা ক্লাসে নেই। অনেক খুজে খুজেও তিশাকে কলেজে না পেয়ে শুভ পাগল হয়ে যায়। সোজা বাসায় চলে যায়। বাসায় গিয়ে দেখে ইরা সোফায় পা এর ওপর পা তুলে দিয়ে টিভি দেখছে আর আকাশ,আশা ওর সাথে টুকিটাকি কথা বলছে। শুভকে দেখে ইরা এসে শুভর গলা জরীয়ে ধরে।
- এটা কিন্তুু তুমি মোটেই ঠিক করছো না ইরা আপু(আকাশ)
- ভাবি বাসায় আছে এমন কিছু করোনা যাতে..(আশা)
- আমি আমাদের টা বুঝি। তোদের মাথা ঘামাতে হবে না। আর হ্যা ওই মেয়েকে ভাবি বলবি না আমি তোদের ভাবি ঠিক আছে?
- চুপ করো।
- কেনো চুপ করবো? বিয়ে টা তো তুমি করতে চাও নি জোর করে বিয়ে দেওয়া হয়েছে।সেই সময় তিশা ড্রয়িংরুমে এসে ওদের ওভাবে দেখে চুপ করে দাড়িয়ে ওদের দেখতে থাকে। শুভ তিশাকে দেখতেই ইরাকে নিজের থেকে সরিয়ে একটু দুরে দাড় করিয়ে দেয়।
BẠN ĐANG ĐỌC
বউ - Wife | √
Lãng mạnতিশার বাসর রাত, ফুলে ভরা বিছানায় এক হাত ঘোমটা দিয়ে চুপচাপ বসে আছে তিশা,পারিবারিক ভাবে বিয়েটা হয় ওর, বিয়েটা নিয়ে খুব এক্সাইটেড তিশা, কারন ও কখনও কোনো রিলেশন করেনি,বিয়ের পরে বর এর সাথে চুটিয়ে প্রেম করবে সেই আশা নিয়ে এতেদিন কাটিয়ে দিয়েছে। -Ononnaa