টিক টিক করে,ঘড়ির কাটা চলেছে,
পুর্ণিমার চাঁদ, মাঝ আকাশে উঠেছে,
চাঁদের আলোয় আলোকিত এই শহর,
যেন এক নতুন রুপে সজ্জিত হয়েছে।ঘুম আসে না চোখে,
যেন কোন মনোরোগের আসামী।
নেশা প্রায় অবস্থানে নিশাচরের মতো,
মাথায় ঘুরছে পাগলামি।মনে অস্থিরতা বিদ্যমান,
ঠাণ্ডা বাতাস থাকার পরেও,
কেন যেন গা থেকে ঘামের বন্যা বৈছে,
মাঝেমাঝে তবে,হাল্কা দমকা হাওয়া এসে,
দেহকে স্পর্ষ করছে।শিরশিরে এই অনুভূতি,
গায়ে কাটা দিয়ে যাচ্ছে।
যেন বৈদ্যুতিক কোন তারে আকৃষ্ট হয়ে,
সারা গায়ের শিরাবিন্দুগুল সতেজ হয়ে যাচ্ছে।এই দিকে রাস্তা ঘাট একেবারে ফাকা,
পরে আছে জনশুন্য অবস্থায়।
ঘুমের চিহ্ন মাত্র নেই বললেই চলে,
পরে আছি অনিশ্চিত কিনারায়।আজ রাত যেন শেষ হয় না
সময় যতই বারে ঘুম আসে না,
মনরোগের অস্তিত্ব মস্তিষ্কে বিরাজমান,
যেন দিচ্ছে, চেতনা হারানোর প্রমাণ।নিন্দ্রাবিহীন এই রাত্রি যাপনে,
এই চাঁদই আমার এক মাত্র সঙি।
রাত জাগা,এই দেহ আমার,
যেন করছে,নিশাচরী পেচার ভঙি।
YOU ARE READING
কবিতার ছন্দে
Poetryসমাজের নানা বাধা বিপত্তি নিয়ে লেখা কবিতার বই, আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে।