আব্দুল অফিসে কিছু দিন অনুপস্থিত রয়ে ছিল। তাই সেহারা অফিসের লোকজনকে আব্দুলের কথা জিজ্ঞ্যাসা করলো। কেউ জবাব দিতে পারে নিই। সে মন খারাপ হয়ে ক্যাবিনে বসছিল। সে তারপর কিছুক্ষনের জন্য তার পুরানো ফাটা চশ্মা ও কলেজের সময়ের ছবিগুলো দেখছিল। সে ছবিতে ছিল হ্যাংলা আব্দুল, হ্যান্ডসাম সম্রাট ও তার চোখের উপর বিজলির দাগে রফিক ছিল কিন্তু সবার শেষে চশ্মিস সেহারা ছিল যে স্যান্ডওিচ খাচ্ছিল। তার কিছুক্ষন পর পুরানো কাগজপত্র ও সিভি ঠিক ভাবে দেখছিল। কিন্তু এক সিভি দেখে অবাক হয়ে গেলো যে এইখানে রফিকের সিভি। আব্দুলের সাথে কথা না দেওয়ার সুযোকে সে কর্মচারি বা কাজের কথা বলতে পারে নিই। আসোলেই রাগ পতনের মূল! সে তারপর রফিককে ফোন দিল। তারপর রফিক ফোন দিল।
"হ্যালো, আসসালাম্বুয়ালাইকুম" বলল রফিক।
"মিঃ রফিক বলছেন?" জিজ্ঞ্যাসা করলো সেহারা।
"জি বলছি" বলল রফিক।
"আপনাকে, আজ বিকালে, জি এ এফ (গুলাম এড ফার্ম)-এর নতুন এম ডি এর সাথে ছোট মিটিং-এর জন্য ডাকা হয়েছে" বলল সেহারা।
"সরি, আমি আজকে ব্যস্ত আছি। আমার আসার সম্ভব হবে না" বলল রফিক।
"হ্যা, একটু জরুরি আছে" বলল সেহারা।
"তাহলে আমি আজকে আসবো" বলল রফিক।
তার মধ্যে বিকাল বেলা, আব্দুল অনেক দিন পর ছাদে উঠলো। দুর্ঘটনার পর থেকে আড় ছাদে উঠে নিই। ছাদগুলি তার বাটলার, কবির খেয়াল রাখছিল। চারপাসে ছিল কবুতারের বাসা এবং রসি দিয়ে কাপড় শুখানো ছিল। আব্দুল পরে পাইপ-এর উপর বসলো। সাথে এক সাদা কবুতার তার বিপরীতে বসলো।
"কার দিকে তাকাচ্ছ?" বলল আব্দুল।
"কোনো সমস্যা হচ্ছে? ভয় পেয়েও না" জিজ্ঞ্যাসা করলো সাদা কবুতার মেয়েলী গলায়।
"নতুন জিনিসের সাথে কথা বলতে একটু মনটি খুব ভালো লাগছে। আচ্ছা, তোমার নাম কি?" জিজ্ঞ্যাসা করলো আব্দুল।
"তোমার মা ছাড়া এরকম নাম দেয় নিই... হেয়া। আমার আসোল বাড়ি সুন্দরবনের কোনায়" বলল কবুতার।
![](https://img.wattpad.com/cover/287783570-288-k780609.jpg)
BẠN ĐANG ĐỌC
শান্তিপারা সমগ্র (Peaceland Trilogy Bangla Edition)
Viễn tưởng1- বনের ডাক জীবনে কিছু বিষয় আছে যেমন ভালোবাসা ও অহংকার। এই দুই অনুভুতিকে আমরা ভাগ করতে পারি না কারণ আমাদের মতো মনুষ্য প্রাণীতা কিছুটা বিচিত্র ধরণের। আমি, আজকে যে বিষয় নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি সেটা নিয়ে আমার মনে নানা রকম প্রশ্ন তৈরি হয়। আমরা, মানুষের মতো...