২২
নিশি, হাতের মুঠো বন্ধ করে রাখলো। সে এবং হাফির আকাসে উড়ে ঘুষাঘুষি শুরু করে ছিল। সে অ্যাপেল পরে গেছিলো যুদ্ধের ময়দানের বালুতে। সাথে সাথে তারা মাটিতে পরে গেলো। দুইজনে অ্যাপেলকে কেঁড়ে নেওয়ার জন্য দুইজন হামাগড়ী দিলো। নিশির পায়ে রক্তে ভড়া। তাই সে অ্যাপেল তাড়াতারি নিতে পারলো, যেহেতু কাছে ছিল। ঝর্নার থেকে পানি, সাথে মহাসগরের পানি এবং জলাভুমির পানির সাথে এক সাথে মিসে গেলো নিশির শরীরে। আকাস মেঘলা থেকে সোনালী হয়ে গেলো। সাথে বড় বিন্দু সুর্যের আলোতে আকাস উড়ে গেলো। সব মানব দুনিয়া এবং শান্তিপারার দুনিয়া অবাক হয়ে গেলো। কিফারও চমকে গেলো।
দীপে দেখি, নিশির ক্ষমতার উত্থান। আবদুলের খুশির কান্না এসে গেলো। প্রথমবার সে আসল সাহসিকতার পরিচয় দিলো। খুশিতে আব্দুল, তার মেয়ের আসতে আসতে ভীতি কম হলো। এখন হয়ে যাচ্ছে যেটা কেউ আসাই করতে পারে নিই।
সাথে সব ধরণের পানি,ধুয়ে দিলো, বাংলাদেশের সুন্দরবন-যেখানে সমস্ত দানব এবং প্রানীরা যুদ্ধ করলো। হল বন্যায় পরিনতি। সব মানুষ, এই দৃশ্যটি দেখে, ছবি তোলা শুরু করলো নিশির উড়ন্ত আগমন। সাথে সামাজিক যোগাযোগে প্রকাশ দেওয়া শুরু করলো। সাথে নিউ ইয়র্ক সেতু ধুয়ে গেলো। তবে পাকা রাস্তার কারণে বন্যা হয় নিই। কিন্তু সেন্ট্রাল পার্ক, জর্জিয়া এবং ওয়াশিংটন ডিসি'র ওয়াইট হাউস-এর সামনে বন্যা হল। সাথে দানব ও পিশাছায়ারা ঠান্ডায় ধোয়া হয়ে গেলো। যারা অসুস্থ ছিল, তারা সুস্থ হয়ে গেলো, পানির সে গন্ধ শুনে। ওয়াইট হাউস থেকে বের হয়ে রাস্ট্রমন্ত্রী দেখে চমকে গেলো নিশির জলবাহী রুপ দেখে।
"তাহলে, অবশেষে, শান্তিপারার সেতু এলো? আলহামদুলিল্লাহ্" বলল রাস্ট্রপতি।
নিশি আকাসে নেমে গেলো। পরে সে পানির সব ময়লা ফেলিয়ে হাফিজের শরীরে গন্ধ করিয়ে দিয়েছিলো। সবাই, বিশেষ করে আমি আবদুলের সাথে টেলিপোর্ট করার পরেও দেখি, নিশির হাতে এখনো সেয় অ্যাপেল। হাফিজ পাগলের মতো, কাঁত হয়ে পাগলের মতো তাকালো। নিশি যখন অ্যাপেল টিপে ছিল, সে আপেলটি আগুনের মতো পুড়ে যাচ্ছিলো।
![](https://img.wattpad.com/cover/287783570-288-k780609.jpg)
ESTÁS LEYENDO
শান্তিপারা সমগ্র (Peaceland Trilogy Bangla Edition)
Fantasía1- বনের ডাক জীবনে কিছু বিষয় আছে যেমন ভালোবাসা ও অহংকার। এই দুই অনুভুতিকে আমরা ভাগ করতে পারি না কারণ আমাদের মতো মনুষ্য প্রাণীতা কিছুটা বিচিত্র ধরণের। আমি, আজকে যে বিষয় নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি সেটা নিয়ে আমার মনে নানা রকম প্রশ্ন তৈরি হয়। আমরা, মানুষের মতো...