"বাবা, তোমার কি মনে আছে কি না, জানি না? যারা মন ক্লান্ত বা অস্থির তারা এখানে যাওয়ার অধিকার আছে। যারা মরব্বিরা তারা মৃত হয়েও জোনাকি পোকা হয়েও আমাদের রক্ষা করছিল। আমাদের ব্যাপারে না জানে, তাই আমরা মানুষকে ভয় দেখিয়ে তাড়িয়ে দিতাম। তবে, সবার কাছে আমাদের সাথে কথা বলার মত এই ক্ষমতা নেই, তবে অনেক কম লোকের মধ্যে আছে। যখন, তুমি সেহারাকে অভিমান দেখিয়ে ছিলা, তখন সে তার বাসায় গিয়ে তার জীবন নিয়ে নিচ্ছিল। তবে, তার মায়ের আত্মা তাকে থামিয়ে দিয়েছিলো। আরো বলতে গেলে, তোমার মা জন্মের থেকে আমাদের সাথে কথা বলতো। তোমার মা বাস্কেটবল খেলতে গিয়ে, একটি ক্ষত বিড়ালকে দেখলো- আমাদের শান্তিপারার সদ্যস্য কেয়া। সে তাকে এমন ভাবে যত্ন করলো যে সে একটি ছেলে সন্তান দিয়ে মৃত হল। তাছাড়া, সে তোমার মাকে অনেক স্নেহ করতো। তার মানে তোমার পুর্বপুরুশ থেকে শুধু তুমি এই ক্ষমতা নিয়ে বেঁচে আছো। তাছাড়া আবার বলছি, যারা মন অতিরিক্ত মাত্রায় ক্লান্ত, তাদেরকে এই উপহারটি বাধ্য হয়ে দিতে হয়" বলল যুবা।
"যে ছেলে বিড়াল সন্তান আমাদের বাসায় আছে, আড় কেউ নয়, ফান্টুশ! এখন ঘটনা আরো মিলছে" বলল আব্দুল।
তাছাড়া কাড়ার চোখ গুলি আজব ভুঙ্গিতে সম্মেহিত হয়ে যাচ্ছিল। তার কন্ঠ একদম জোরে হচ্ছিল যে ভূমিকম্পের মত। চোখের ভিতর থেকে দেখছিল যে একটি দানব এক কালো ঘুমটা পড়ার ঘুমটার মতো এক মানুষের সাথে লড়াই করছিল। ওইখানে দেখলো যে আপ্পু ভ্যানিটি ভ্যানে এক বড় খাঁচার ভিতরে আটকিয়ে ছিল। সে বলল
"শত্রুরা আমাদের শান্তিপারায় অশান্তি করবে। আমাদের রক্ষাকর্তা শত্রুদের অশান্তি দেওয়ার উচিত। শান্তিপারাকে শান্তি করতে হবে"
তারপরে কাড়ার জ্ঞ্যান ফিরলো। যুবা ও আব্দুল ছাড়া সবায় ভয় পেয়ে গেলো। হায়রে! এখন তো শান্তিপারা বিপদ সংখ্যাত-এ আসে!
আব্দুল বক্তৃতা দিল "আসামী যেই হোক না কেন? আমি তোমাদের আসামীকে সিংহস্থানের সামনে আনবো! যদি স্বাধীনতা হয়, আগে ভয়কে কর জয়!"
সবায় এবং সেহারা সহ তালি দিলো।
"বাবা, এখন তুমি আমাকে ছাড়া এই দায়িত্তটি করতে পারবা! তোমাকে নিয়ে সব সম্ভব! যেটা অন্যরা করতে পারবে না, সেটা তুমি করতে পারবা। তুমি সেহারা, কাড়া ও ক্যাপ্রেন কে নিয়ে যাও" বলল যুবা।
BẠN ĐANG ĐỌC
শান্তিপারা সমগ্র (Peaceland Trilogy Bangla Edition)
Viễn tưởng1- বনের ডাক জীবনে কিছু বিষয় আছে যেমন ভালোবাসা ও অহংকার। এই দুই অনুভুতিকে আমরা ভাগ করতে পারি না কারণ আমাদের মতো মনুষ্য প্রাণীতা কিছুটা বিচিত্র ধরণের। আমি, আজকে যে বিষয় নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি সেটা নিয়ে আমার মনে নানা রকম প্রশ্ন তৈরি হয়। আমরা, মানুষের মতো...