অফিসের ক্যাবিনে ঢুকার পর, তার মোবাইল থেকে একটি মেসেজ পেল-
"এবি ডার্লিং, আমার কলিজার টুকরা, মাত্র তো ট্রেলার শুরু হয়েছে, এবার হবে পুরা ছবি। এখন তোমাকে দিলাম, অনেক আদর এবং বড় বড় চুম্মা"
"পরিচিত লাগছে। সেহারা, নাকি? যদি সেহারা হয়, তাহলে আমার ফোন নম্বর কেমন করে পেলো?" আব্দুল চমকে গিয়ে মনে মনে বলল।
সেহেরা কে? আপনারা কি জানতে চান?
ঘটনাটি হল সেয় ৬ বছর আগের কথা... আব্দুল তখনও এক বিগরে যাওয়ার যুবক ছিল। সে সবসময় নেশা পান করতো এবং বন্ধুদের সাথে পার্টি করতো। বর্তমান বেলায় সে নেশা ছেড়ে দিয়েছিল, তবেও তার খারাপ সভাবটা কমে নেয়। যাইহোক আবার একটু অতীতে আসি, আমরা বলি না? যুবককাল সোনালী সময় হয়? হ্যা সত্য, আব্দুলের এরকম সময় ছিল। এক দিন, কলেজে ক্লাস শুরু হয়ে গেল, টিচার সবার নাম ধরে ডাকল, আব্দুলের নাম বলার সাথে সাথে, আব্দুল সাউথ ইন্ডিয়ান সিনেমার নায়কের মতো ভাব মেরে ভিতরে ঢুকল। ক্লাসের সব মেয়েরা তার দিকে তাকিয়ে তাদের মাথায় গোলাপি রঙের প্রজাপতি ঘুড়ে বেড়ালো। অনেকেরও বুক থেকে হার্ট শেপ বের হয়ে গেল। কানে হেডফোন, চোখে কালো চশমা এবং গলায় চেন। তবে সে ছিল হ্যাঙলা পাতলা, তবে বর্তমানে তার সাস্থের উন্নতি হয়েছিল। তার দুর্ব্যাবহারের কারণে, তার বন্ধুরা ছাড়া বাকি ক্লাসের ছেলেরা আব্দুলের পীছোনে উলটাপালটা কথা বলতো।
আব্দুল সোজায় গিয়ে, টিচারের টেবিলের সামনে পা ঊঠিয়ে বসলো।
"বেয়াদবির একটা সীমা আছে? সিট প্রপার্লি" বলল টিচার।
"আপনি জানেন, আমি কে?" রেগে অহংকারে বলল আব্দুল। তখন টিচারের কলার ধরল।
"তুমি মন্ত্রী বা কার ছেলে এইটা আমার যায় আসে না! মানবতার জন্য আমাকে ছেড়ে দাও!" চীৎকার দিয়ে বলল টিচার।
আব্দুল পাসে তাকিয়ে দেখল এক চশমা পড়া এক মেয়ে। সে অনেক ভয় পাচ্ছিল। তাই টিচারের কলার ছেড়ে দিল। তারপর রাতে রাব্দুল এবং তার দূর বন্ধু, রফিক (তার পুরানো কর্মচারি) এবং সম্রাট রাতে বিড়ি টানছিল।
BINABASA MO ANG
শান্তিপারা সমগ্র (Peaceland Trilogy Bangla Edition)
Fantasy1- বনের ডাক জীবনে কিছু বিষয় আছে যেমন ভালোবাসা ও অহংকার। এই দুই অনুভুতিকে আমরা ভাগ করতে পারি না কারণ আমাদের মতো মনুষ্য প্রাণীতা কিছুটা বিচিত্র ধরণের। আমি, আজকে যে বিষয় নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি সেটা নিয়ে আমার মনে নানা রকম প্রশ্ন তৈরি হয়। আমরা, মানুষের মতো...