পাহাড়গুলো এতো উঁচু যে ওইখানে উঠা এতো সহজ কথা নয়। পাহাড়ের রাস্তায় চার পাসে কাঁদা ছিল এবং মরা গাছ ছিল। কুয়াসা ও বৃষ্টিতে তার গাঁ কাঁপছিল। সে আস্তে আস্ত হাটছিল। হঠাত, একটু নীচে দেখলো, যে যুবা দাঁড়িয়ে আছে। মুখের লম ছিল সাদা, বাকি সব ধুসর নীল রঙের, মুখ ছিল কালো এবং লাল।
"তুমি কেমন করে জেনেছো যে আমি এসেছি এখানে?" জিজ্ঞ্যাসা করলো শাহাবাজ।
"কুস্তীর পরে, আমরা যদিও দুইজনের জিতের উপলক্ষ করে আমরা একটা অনুষ্ঠান করছিলাম। তবে আপনি নাই দেখে আমিরাহ ভাবী, বলতে মহারানীকে জিজ্ঞ্যাসা করলাম, তবে অনি আপনাকে খুঁজে পাচ্ছিল না। যখন সাবাহকে বললাম, তখন প্রথমে স্বীকার করছিল না। যখন আমি তলওয়ার নিয়ে হুমকি দিয়েছি, তখন সাবাহ সব খুলে বলল এই বিষয়। সত্যি বলতে কি, যে আমি আপনার বন্ধু, এবং আপনি তো জেনে অজান্তেও খেদমত করেছেন" বলল যুবা।
"হুম, তুমি আমাকে আড় আপনি বলবেন না। তবে, তোমার এখানে আসা উচিত হয় নিই" বলল সাহাবাজ।
"দেখ বন্ধু, আপনার সাথে থাকার আমার অধিকার আছে। আমি জানি, আপনি কোনো একটি উদ্যেস্যের জন্য এই পাহাড়ে যাচ্ছেন" বলল যুবা।
"আচ্ছা, আমার সাথে চল" বলল শাহাবাজ।
পাহাড়ের ঠান্ডা আবহাওয়া থাকার সত্যেও, তারা আঁকাবাঁকা সিড়ির মতো রাস্তা-এর পার হল-তবে তারা হার মেনে নেয় নিই। এমন অবস্থা যে যুদ্ধের প্রস্তুতি নিয়ে ছিল। চারপাসে মেঘ ও বৃষ্টি, এতো জোড়ে পড়ছিল যে, শীলা ও বরফ পড়া শুরু করছিল। এতো শীত যে শাহাবাজ ও যুবা বস্তার কাপড় নিয়ে পাহাড়ের উপরে উঠছিল। পাথর এবং কাদা এমন ছিল যে তাদের কোনো প্রভাব পরে নিই, তাও তাদের পা ব্যাথা হলেও পাহাড়ে উঠছিল। এমনও অবস্থা যে তারা দুর্ধর্স হয়ে গেছিল। এমনও ছিল যে তাদের কোনো জ্বর হয় নিই এবং তাদের মাথার ভিতরে শান্তি লেগেছিল।
তারা যখন পাহাড়ের উপরে উঠলো, তারা দেখলো যে পাঁচটা কাকগুলো বসে পাহাড়ের শুকনো পাথরগুলোর উপরে বসে ছিল। যখন ওই শুখনো গরম পাথরের কাছে গেলো, তখন প্রধান কাক উড়ে এসে সামনে দাড়ালো।
BẠN ĐANG ĐỌC
শান্তিপারা সমগ্র (Peaceland Trilogy Bangla Edition)
Viễn tưởng1- বনের ডাক জীবনে কিছু বিষয় আছে যেমন ভালোবাসা ও অহংকার। এই দুই অনুভুতিকে আমরা ভাগ করতে পারি না কারণ আমাদের মতো মনুষ্য প্রাণীতা কিছুটা বিচিত্র ধরণের। আমি, আজকে যে বিষয় নিয়ে কথা বলতে যাচ্ছি সেটা নিয়ে আমার মনে নানা রকম প্রশ্ন তৈরি হয়। আমরা, মানুষের মতো...