Writer : syeda raisha abedin ohonaPart - 4
(ভাবতে ভাবতেই আবির ঘুমিয়ে পরল। পরদিন সকালে অহনা ওদের বাসা দিয়ে ভার্সিটির জন্য বের হয়,,,,, আর তখনি অহনার ফোনে মঈনীর কল আসে)
মঈনী - আপুনি তুমি কই? বাসায় আসতে কতক্ষন লাগবে?
অহনা - আমি মাত্র বাসা দিয়ে বের হলাম ভার্সিটিতে যাচ্ছি,,,, ক্লাস করে একেবারে আসব।
মঈনী - ওকে আপুনি।
( মঈনী কথা বলে ফোন কেটে দেয় আর এইদিকে আবির সকাল সকাল উঠে নামায পরে অফিসে চলে যায় আর অহনাও তার ক্লাস শেষ করে মঈনীদের বাসায় আসার জন্য রওনা দেয়,,,,, আবার আবির বিকালে অফিস থেকে বাসায় চলে আসে)
আবিরের মা - কিরে আবির আজকে এতো তারাতারি আসলি বেপার কি?
আবির - মা কাজ তারাতারি শেষ হয়ে গেছে তাই। ( আর এদিকে আবির ফ্রেশ হয়ে আসে)
আবির - মা আমি একটু নিচে গেলাম,,, রাফি যাবি?
রাফি - আরে না ইয়ার আমিও মাত্র অফিস থেকে আসলাম আমি অনেক টায়ার্ড আমি যাব না তুই যা।
( রাফি আবিরের অফিসেই কাজ করে আর রাফির ফ্যামিলি ঢাকার বাইরে থাকায় রাফি বেশিরভাগ সময়ই আবিরের বাসায় থাকে কারন রাফি আবিরের ছোট সময় থেকেই ফ্রেন্ড,,,,,,,,,,,,,,,,,, এদিকে আবির বাহিরে যাওয়ার পর রাফি ফ্রেশ হয়ে বারান্দায় যায় আর আবিরও ওদের বাসার নিচে দারিয়ে এক আংকেলের সাথে কথা বলতে থাকে আর ঠিক তখনি অহনাও এসে পৌছায়,,,,,,, অহনার গাড়ি আবিরদের বাসার কিছুটা দূরে থামায় আর অহনা গাড়ি দিয়ে নামলে আবিরের চোখ অহনার উপর পরে,,,,,, অহনাকে দেখেই আবারও অপলক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকে,,,, অহনা হোয়াইট কুর্তি, হোয়াইট চুরি সেলোয়ার, রেইনবো প্রিন্টেড ওরনা আর ওড়নাটি মোটা গর্জিয়াস লেস দিয়ে বর্ডার করা, কানে আফগানি ইয়ার রিং, বাম হাতে মোটা কালো বেল্টের ঘড়ি আর চোখে কালো সানগ্লাস,,,,,,, অহনাকে দেখে আবির যেন ছোটখাটো ক্রাস খেল,,,,,,,,,,,, আর তখনি রাফি বারান্দায় দারিয়ে অহনা আর আবিরকে দেখছিল)
রাফি - আন্টিইইইইইইইই।
( রাফির ডাক শুনে আবিরের মা আর আয়াত চলে আসে)