#diary#15

48 2 0
                                    


Writer : syeda raisha abedin ohona

Part - 15

(এদিকে অহনা ফাইলটি পেয়ে অনেক খুশি হয় যা সে ভাষায়ও প্রকাশ করতে পারে না এতো খুশি কিন্তু অহনা হয়তো খুশিতে ভুলেই গিয়েছে যে খুশি বেশিদিন টিকে না আর এই খুশির পর কতবড় বিপদ অপেক্ষা করতেছে তার জন্য আর কষ্ট আসতেছে নিজেও জানে না সামনে কি অপেক্ষা করছে এক আল্লাহই জানে না,,,,,,,,, এইদিকে অহনার বাসায় রাতে ডিনারের পর আবির অহনার রুমে আসে)

আবির - আসবো?

অহনা - অবশ্যই,,,,।

আবির - ছাদে যাবে? চাঁদের আলো দেখতে?

অহনা - অবশ্যই আসতেছি,,,,, বাই দা ওয়ে কফি খাবেন?

আবির - সিউর।

অহনা - আপনি ছাদে যান আমি কফি নিয়ে আসছি। (মুচকি হেসে)

(অহনার বলার পর আবির ছাদে চলে আসে আর সাথে একটা শালও নিয়ে আসে আর অহনা নিজের হাতে কফি বানিয়ে ছাদে গিয়ে দেখে আবির ছাদের দোলনায় বসে আছে অহনা দোলনার সামনের টেবিলের উপর কফি রাখতেই আবির যে শালটি নিয়ে আসছিল ওইটা অহনার গায়ে জরিয়ে দেয় আর আবির শালটি অহনার গায়ে দিতেই অহনা আবিরের দিকে জিজ্ঞাসু দৃষ্টিতে তাকায়)

আবির - আমি জানতাম যে আমি কফি আনতে বলেছি তাই তুমি শুধু কফি নিয়েই আসবে শাল আনবে না তাই আমিইই নিয়ে আসছি।

অহনা - কিন্তু এটার দরকার ছিল না।

আবির - কে বলেছে ছিল না? কি ঠান্ডা আর শাল না পরলে এই শীতে অসুস্থ হয়ে পরবে।

অহনা - এই অল্প শীতে কেও অসুস্থ হয় না।

আবির - হয়।

অহনা - বাই দা ওয়ে কফি ঠান্ডা হচ্ছে,,,,,,

(তারপর দুইজনই কফির মগে চুমুক দেয়)

আবির - কফিটা ভালই হয়েছে। তুমি বানিয়েছ?

অহনা - হুম অ্যান্ড থ্যাংকস।

(অহনা আর আবির কফি খেতে খেতে হটাৎ অহনার দিকে তাকিয়ে দেখে ছাদের হাল্কা বাতাসে কিছু চুল উড়ছিল আর আবির অবাক নয়নে তাকিয়ে দেখছিল হটাৎ অহনার কথায় আবিরের হুশ হয়)

ডায়রি Hikayelerin yaşadığı yer. Şimdi keşfedin