Writer : syeda raisha abedin ohonaPart - 8
( তারপর আবির আর আলিফ চলে যায় আর আজমেরির একটা মেসেজ আসে অহনার ফোনে। মেসেজটা দেখে অহনা চিন্তিত হয়ে পরে আর কিছু ভাবতে থাকে,,,,,,,,,,,এদিকে আবির আলিফকে নিয়ে বাসায় চলে আসে)
আবির - মা তুমি ডেকেছিলা?
আবিরের মা - হ্যাঁ ডেকেছিলাম কারন পরশু আলিফের জন্মদিন আর প্রতিবারের মত এবারও পার্টি অ্যরেন্জ করব ভাবতেছি।
আবির - হুম অবশ্যই কর।
আবিরের মা - তা তো করবোই কিন্তু কাদের কাদের ইনভাইট করব ওইটা তো ভাবাই লাগবে।
আবির - ওইটা তোমরা ভালো বুঝো আমাকে বলার কি দরকার।
আলিফ - এইবার আমি আমার বার্থডেতে একটা আপুকেও ইনভাইট করব।
আবিরের মা - কোন আপু?
আলিফ - অহনা আপু।
( অহনার কথা শুনে আবিরের মা আর আয়াত দুইজনই অবাক হয়)
আয়াত - আলিফ অহনাকে কিভাবে চিনো?
আলিফ - আজকে এখন ছাদে দেখা হয়েছিল আর আমি আপুটার সাথে কথাও বলেছি সে অনেক ভাল আর জানো সে না মঈনী আপুর আপু।
(আলিফের কথা শুনে আবিরের মা আর আয়াত আবিরের দিকে তাকায়)
আবির - একচুয়ালি আমি যখন ছাদে যাই তখন দেখি অহনা ছাদেই বসে ছিল আর তখন আলিফও যায় তাই আলিফের সাথে অহনার কথা হয়,,,,,,,, বাই দা ওয়ে আমি রুমে যাই কাজ আছে।
আবিরের বাবা - এই অহনাটা কে আবার?
( তখন আবিরের মা আবিরের বাবাকে সব বলে এতদিন যা হয়)
রেহান - তাই তো বলি আমার ভাই আবার মেয়েদের সাথে কবে থেকে কথা বলা শুরু করল,,,, হাহাহা।
আবিরের বাবা - যাক ভালই,,,,, তো অহনাদের বাসায় সবাইকেই ইনভাইট কইরো।
আবিরের মা - হুম তা তো করবই।
আয়াত- দেখলেন মা ধীরে ধীরে আমাদের বাসার সবাই অহনার প্রতি সন্তুষ্ট,,, এখন আব্বুর পুরাপুরি মতামত জানলেই আমরা এই বেপারটা আগে বারাতে পারব।