৪০.
তিন দিন কেটে গেলো মাঝখানে। তিন দিন পরের ঘটনা এতটা অবিস্মরণীয় যা সত্যিই কল্পনার বাইরে ছিলো সবার। বাবার শরীরের অবস্থা অনেকটাই ভালো। আর এই নিউজ সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে মিশুদের এলাকায় স্থানীয় পত্রিকাতেও প্রকাশ করা হলো। ফলে এলাকার লোকজনরা সকলেই নিজেদের ভূল বুঝতে পেরেছেন। সবার ঘরে ঘরে আলোচিত হচ্ছে ব্যাপারটা। যারা ওদেরকে ভূল বুঝেছিলো সবাই সত্যিটা জানার পর আর কোনো কথা বলেনি। এমনকি শত্রুরা পর্যন্ত থেমে গেছে।
মাসুদ এখনো জেলে। এদিকে যে মাতাল লোকগুলো মেঘালয়কে ওরকমভাবে অপদস্থ করেছে সবার নামে মামলা দায়ের করা হয়েছে। এবার সব শত্রু একসাথে সাজা পাবে। সবচেয়ে আশ্চর্যজনক ব্যাপার এটাই যে, মেঘালয়ের আত্মীয় স্বজনরা প্রায় সবাই আকাশ আহমেদকে দেখতে আসছেন আর মুরুব্বিরা বলে দিচ্ছেন দ্রুত ছেলের বিয়ের প্রোগ্রাম করে বউকে ঘরে তোলা হোক। সবাই বিয়ের দাওয়াত খেতে চায় আর নতুন বউয়ের প্রাপ্য সম্মানটাও তাকে ফিরিয়ে দেয়া দরকার। মিশু ভাবতেও পারেনি ব্যাপারটা এভাবে সুন্দরভাবে সমাধান হয়ে যাবে। মৌনির প্রতি আজীবন কৃতজ্ঞ হয়ে থাকবে মেঘালয় ও মিশু।

أنت تقرأ
হৃদমোহিনী ( সম্পূর্ণ)
مغامرةমিশু উত্তেজনায় কাঁপছে। কত সুন্দর জীবন দর্শন মেঘালয়ের। সত্যিই নতুন ভাবে নিজেকে আবিষ্কার করতে ইচ্ছে করছে ওর। আসলেই জীবনটা অনেক বেশি সুন্দর। এইযে কত সুন্দর জোৎস্না, চারিদিকে চাঁদের স্নিগ্ধ আলো! রাস্তার দুধারে গাছের সাড়ি, কত সুন্দর সবকিছু! চুল উড়ছে, মনট...